স্বাধীন বাংলা ডেস্ক: চীনের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের প্রধান ড. গাও ফু জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বরেই আসতে পারে করোনা প্রতিষেধক। করোনার প্রতিষেধক আবিষ্কারে চীন অনেকটা এগিয়ে গিয়ে ভ্যাকসিন প্ল্যান্ট নির্মাণ করে ফেলেছে। তাদের প্রতিষেধক কার্যকরী প্রমাণিত হলে বছরে প্রায় ১০ কোটি প্রতিষেধক উৎপাদনে সক্ষম হবে এই প্ল্যান্ট।

এখনও পর্যন্ত ৮ টি প্রতিষেধকের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে। যার মধ্যে চারটি চীনের। আশার আলো দেখিয়ে ট্রায়ালের দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রবেশ করেছে অ্যাডিনোভাইরাস ভেক্টর।

বিশে^র আশি শতাংশ বায়োমেডিকেলের বাজার নিয়ন্ত্রণকারী এই প্রতিষ্ঠান দ্য ফোর্থ কনস্ট্রাকশান কো লিমিটেড জানিয়েছে, তারা বিএসএল-৩ পদ্ধতিতে কাজ করতে সক্ষম।  প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই সংস্থা অ্যান্টিবডি, সেল থেরাপি এবং ইনসুলিন উৎপাদনের কাজ করে। এপ্রিল মাসে চীনের সিনোভেক বায়োটেক তাদের প্রতিষেধকের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালিয়েছে। যদি তারা সফল হয় তাহলে তারাও বিপুল পরিমাণ প্রতিষেধক উৎপাদন করতে পারবে। সিনোভেকও ফার্ম তৈরির জন্য ৭০ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি নিয়ে রেখেছে বেইজিং প্রশাসনের কাছ থেকেতাবৎ দুনিয়াকে করোনার ভ্যাকসিন দেবে চীন!
স্বাধীন বাংলা ডেস্ক: চীনের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের প্রধান ড. গাও ফু জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বরেই আসতে পারে করোনা প্রতিষেধক। করোনার প্রতিষেধক আবিষ্কারে চীন অনেকটা এগিয়ে গিয়ে ভ্যাকসিন প্ল্যান্ট নির্মাণ করে ফেলেছে। তাদের প্রতিষেধক কার্যকরী প্রমাণিত হলে বছরে প্রায় ১০ কোটি প্রতিষেধক উৎপাদনে সক্ষম হবে এই প্ল্যান্ট।

এখনও পর্যন্ত ৮ টি প্রতিষেধকের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে। যার মধ্যে চারটি চীনের। আশার আলো দেখিয়ে ট্রায়ালের দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রবেশ করেছে অ্যাডিনোভাইরাস ভেক্টর।

বিশে^র আশি শতাংশ বায়োমেডিকেলের বাজার নিয়ন্ত্রণকারী এই প্রতিষ্ঠান দ্য ফোর্থ কনস্ট্রাকশান কো লিমিটেড জানিয়েছে, তারা বিএসএল-৩ পদ্ধতিতে কাজ করতে সক্ষম।  প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই সংস্থা অ্যান্টিবডি, সেল থেরাপি এবং ইনসুলিন উৎপাদনের কাজ করে। এপ্রিল মাসে চীনের সিনোভেক বায়োটেক তাদের প্রতিষেধকের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালিয়েছে। যদি তারা সফল হয় তাহলে তারাও বিপুল পরিমাণ প্রতিষেধক উৎপাদন করতে পারবে। সিনোভেকও ফার্ম তৈরির জন্য ৭০ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি নিয়ে রেখেছে বেইজিং প্রশাসনের কাছ থেকে।

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অবশ্য বলছে ভাইরাসের প্রতিষেধক বাজারে আসতে আরও অন্তত ১২ থেকে ১৮ মাস সময় লাগবে।

অন্যদিকে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা সারাহ গিলবার্ট আশাবাদী যে যদি সব ঠিকঠাক যায় তাহলে তাদের ভ্যাকসিন সেপ্টেম্বরেই বাজারে আসবে। এবং তারা ৮০ শতাংশ আত্মবিশ্বাসী যে তাদের ভ্যাকসিন করোনা কাবু করতে সক্ষম। সূত্র: জিনিউজ।

।

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অবশ্য বলছে ভাইরাসের প্রতিষেধক বাজারে আসতে আরও অন্তত ১২ থেকে ১৮ মাস সময় লাগবে।

অন্যদিকে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা সারাহ গিলবার্ট আশাবাদী যে যদি সব ঠিকঠাক যায় তাহলে তাদের ভ্যাকসিন সেপ্টেম্বরেই বাজারে আসবে। এবং তারা ৮০ শতাংশ আত্মবিশ্বাসী যে তাদের ভ্যাকসিন করোনা কাবু করতে সক্ষম। সূত্র: জিনিউজ।