স্বাধীন বাংলা রিপোর্ট: প্রাক-প্রাথমিক ও সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে ডিপিই থেকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে। এতে আগের সব কোটা বাতিল করা হয়েছে। সহকারী শিক্ষকদের যোগদানের পর ১৩তম গ্রেডে উন্নীত করায় কোটা বাতিল করা হয়েছে।
তবে নারীদের জন্য ৬০ শতাংশ, পুরুষ ২০ শতাংশ এবং ২০ শতাংশ পোষ্য কোটা বহাল থাকছে।
আর আগের সব কোটা বাতিল করা হয়েছে সেগুলো হলো- মুক্তিযোদ্ধা, উপজাতি, আনসার-ভিডিপি, প্রতিবন্ধী ও জেলা কোটা।
নতুন করে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে অথবা আগামী মাসের প্রথম দিকে। ওই নিয়োগে এসব কোটা থাকবে না বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর(ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে। এ সময় সারাদেশে ২৫ হাজার ৩০০ জন প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক ও ১০ হাজার শূন্যপদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এই নিয়োগ প্রক্রিয়া যাতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এবং নির্ভূলভাবে সম্পন্ন করা যায় সেই লক্ষ্যে ওয়েবসাইট আধুনিকায়ন করা হচ্ছে।
প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে আবেদনকারী নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে স্নাতক(সম্মান), স্নাতক(পাস) বা সমমানের ডিগ্রি নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রার্থীদেরকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে আবেদনের সময় এক মাস দেয়া হবে।
আবেদনকারী এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার রোল এবং রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।