বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ 2024 বাংলার জন্য ক্লিক করুন
  
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

   উপসম্পাদকীয়
  বিধি নিষেধ কতটা যৌক্তিক
  2, May, 2020, 4:28:10:PM

ডা. এস এ মালেক
প্রাণঘাতি করোনা প্রতিরোধে সরকার যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন, প্রয়োজনের তাগিদে তা কিছুটা শিথিল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে রপ্তানীমুখী শিল্প গার্মেন্টস খাত যাতে দীর্ঘ মেয়াদী সমস্যায় না পড়ে সেই বিবেচনায় বেশকিছু গার্মেন্টস চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে যেসব শর্তে এইসব শিল্প-প্রতিষ্ঠান চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে তা শতভাগ নিয়ম মেনে চলা বেশ কঠিন। এক্ষেত্রে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনার সংক্রমনের ঝুঁকি থেকেই গেল। কারণ স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মানা শ্রমিকদের ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব না। আর মালিকরা যে সবকিছু দায়িত্ব নিয়ে দেখবেন এটাও কতদূর নিয়ম মেনে করতে পারবেন। তা আগামীতেই জানা সম্ভব হবে। আমাদের দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠান যেভাবে গড়ে উঠেছে, তাতে করে আধুনিক, মানসম্মত ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখার কোন নিশ্চয়তা নেই। বিশেষ করে হাজার হাজার শ্রমিক যেখানে কাজ করেন স্বল্প পরিসরে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়। অন্যান্য বিধিনিষেধ বিবেচনায় নিয়ে বলতে হয় যে, একটা গৃহে কয়েকজন সদস্য আবদ্ধ থেকে হয়তো নিয়মকানুন কঠোরভাবে মানা যায়। কিন্তু একটা শিল্প প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তা মানা সম্ভব নয়। কেউ কেউ গার্মেন্টস খুলে দেওয়ার জন্য শ্রমিকদের জীবন বিপন্ন হওয়ার কথাও বলছেন। তবে একথাও ঠিক কারখানা যদি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকে, তাহলে মালিকরা শ্রমিকদের বেতন দিবেন কোথা থেকে। দুই-এক মাস হয়তো কিভাবে ক্ষতি দিয়ে চালানো যাবে; এরপর কি হবে। এখন গার্মেন্ট সেক্টরে কর্মজীবী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৪০ লাখ। শিল্প বন্ধ থাকলে এই ৪০ লাখ শ্রমিকের বেতন কোথা থেকে আসবে। এটা একটা রপ্তানীমুখী শিল্প। পৃথিবীর অনেক দেশের সাথেই প্রতিযোগিতা করে এই শিল্পকে টিকে থাকতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকলে বিশ্ব বাজার হাত ছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই শিল্পের। ফলে আমাদের আম ছালা দুটোই যেতে পারে। বর্তমান বাস্তবতা হচ্ছে- বিদেশীরা বাংলাদেশ থেকে যে পোশাক ক্রয় করার কার্যাদেশ দিয়েছিল তা ৩ কোটি ডলার। এখন তাদের দেশে করোনার মহা দুর্যোগের কারণে ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ থাকায় তা স্থগিত করেছে। নতুন কোন অর্ডার আসছে না। তাহলে বাংলাদেশ তার গার্মেন্টস সামগ্রী রপ্তানী করবে কোথায়? ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ও আমেরিকায় বাংলাদেশের তৈরী পোষাকের একচেটিয়া বাজার রয়েছে। সেই আমেরিকার অবস্থাই এখন সংকটাপূর্ণ। ফ্রান্স, জার্মানি, ইটালি, স্পেন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রভৃতি দেশে রপ্তানী কার্যক্রম প্রায় বন্ধ। এটা এক চরম অবস্থা। এ অবস্থা চলতে পারে না। ইউরোপের কোন কোন দেশ করেনা প্রতিরোধের কঠোরতা শিথিল করে কিছু কিছু ব্যবসা বাণিজ্য চালু করতে চাইছেন। আর এসব ব্যবসা বাণিজ্য যদি পূণরায় চালু হয় এবং বাংলাদেশ তার রপ্তানী বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে, তা হলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জণের বড় খাতটি হাতছাড়া হয়ে যাবে। দুর্যোগের কথা যতই বলি না কেন গার্মেন্ট শিল্পে বিশ্বব্যাপী যে প্রতিযোগিতা চলছে বিশেষ করে চীন, ভারত, ভিয়েতনাম প্রভৃতি দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশ যে অবস্থানে আছে; তা যদি ধরে রাখা না যায় তাহলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জণের ক্ষেত্রে আমরা সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হবো। নিশ্চই এ শিল্প স্থবির হয়ে থাকবে না। যখনই অবস্থার উন্নতি হবে, ব্যবসা বাণিজ্যের গতিশীল আসবে, তখনই প্রতিযোগিতার প্রশ্নটি বড় হয়ে দাঁড়াবে। তাই আমাদের গার্মেন্টস শিল্প এমন কার্যকর অবস্থায় রাখতে হবে যে, পূর্বের মতো সফল শক্তি নিয়ে আমরা ঝাঁপিয়ে পড়তে পারি। এমনিতেই এই শিল্প সম্প্রতি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বেশ কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে। শিল্পের মালিকরা যখন এটা পুশিয়ে নেওয়ার সামর্থবান হলেন, তখনই করোনার মহা বিপদ এসে উপস্থিত। তবে আশার বিষয় গত কয়েকদিন আগে সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে টেলিফোনের মাধ্যমে জানিয়েছেন যে, দেশটি তৈরী পোষাক কার্যাদেশ বাতিল না করে দেশ থেকে তৈরী পোষাক আমদানী অব্যাহত রাখবে। অবশ্যই খবরটি এই মুহুর্তে আশাব্যঞ্জক। এছাড়াও বৃটিশ এমটি বাংলাদেশ বংশদভ্যূত রুশনারা হক সে দেশের অর্থ মন্ত্রীর নিকট সুপারিশ করেছেন বাংলাদেশের পোষাক শিল্পকে টিকিয়ে রাখার জন্য দেশ থেকে পোষাক আমদানী কার্যক্রম অব্যাহত রাখার। অবশ্যই এই খবরটিও আমাদের জন্য আশাব্যঞ্জক। অনেকেই বলছেন, পোষাক শিল্পের মালিকরা অমানবিক ও নিষ্ঠুর। শ্রমিকদের প্রতি তাদের কোন মমত্তবোধ নেই। শ্রমিক মরলে তাদের কিছু যায় আসে না। শিল্পকে বাঁচিয়ে রেখে মুনাফা ঠিক রাখাই তাদের লক্ষ্য। বিশেষ করে কিছু কিছু শ্রমিক নেতারা এ ধরণের উক্তি প্রায় করে থাকেন। কিন্তু বাস্তবতা তা নয়। এই শিল্প গড়ে ওঠাই আজ ৪০ লক্ষ্য মানুষের কর্মসংস্থান ঘটেছে। যার অধিকাংশই নারী। এ ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি না হলে দেশের বেকারত্বের ভয়াবহতা দেখা দিত। এটা অবশ্যই ঠিক যে, করোনা ভাইরাস বিশ্বব্যাপী যে মহা দুর্যোগ সৃষ্টি করেছে; তাতে করে শুধু শিল্প কল-কারখানা নয়, বহুলোক একসাথে জমায়েত হয়ে কোন কাজ করা সমূচিত নয়। তাতে সংক্রমন ও মৃত্যুর ঝুঁকি অবশ্যই বাড়তে থাকবে। বিশ্বে এ পর্যন্ত ২১০টি দেশে ও অঞ্চলে যতলোক আক্রান্ত হয়েছে তা ২৭ লক্ষ্যের উপরে, আর মারা গেছে প্রায় ২ লক্ষ ২৫ হাজারের মতো মানুষ। ধনী-দরিদ্র কেউ বাদ পরেননি। সমানভাবে প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত আক্রান্ত ৬ হাজার আর মৃত্যুবরণ করেছে ১৬০ জন। দেড় মাসের বেশি সময় অতিবাহিত হয়েছে। আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্য দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে গতি প্রকৃতি একটু ধীরস্থির। ইটালি, স্পেন, ফ্রান্ট, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, চীন, ইরানের মতো নয়। তবে রোগের বিস্তার এখন সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশে তাই অবস্থাটা যে কোথায় গিয়ে দাড়ায় তা বলা যাচ্ছে না। এরূপ একটা দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ প্রস্তুত ছিল না। তাই প্রথম দিকে বেশ কিছুটা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা পরীলক্ষিত হয়েছে। অবস্থার পরিবর্তনের সাথে সাথে সরকারও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। সীমিত ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার মধ্যেই তা করা হয়েছে। তাই এখানে ওখানে ত্রুটি বিচ্যুতি দেখা যাচ্ছে। প্রায় ৫০ দিন অতিবাহিত হলো সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের আর গৃহে আবদ্ধ থাকার মতো পরিস্থিতি নেই। যারা দিন এনে দিন খায়, তারা হয়তো ভাবছে যখন মরতে হবেই ঘরে বসে না খেয়ে থাকলেও তো মৃত্যুবরণ করতে হবে। আর ৭ কোটি মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়ার মতো সামর্থ যে আমাদের নেই, তাই প্রকৃত বাস্তবতা। খাবার মজুদ আছে। সরকার জনদরদী, একটা মানুষও যাতে না খেয়ে মারা যায়, শেখ হাসিনার সরকার তা চান না। তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করছেন, পরিস্থিতি মোকাবেলা করবার। কিন্তু ৭ কোটি মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া কোন সহজসাধ্য কাজ নয়। অপর দিকে এরকম একটা নতুন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে জনগণও বিভ্রান্ত। লকডাউনের যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তা বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক কারণে কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না। এ অবস্থা অনির্দিষ্টকাল চলতে পারে না। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, শিল্প প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা বাণিজ্য, অফিস আদালত, পরিবহন ও যোগাযোগ সব যদি বন্ধ থাকে, তাহলে অর্থনীতির যে অচল অবস্থা হবে- শুধু গার্মেন্টস শিল্প নয়; সব ক্ষেত্রেই তা এক মহা ভয়াবহ বিপর্যয় আসতে পারে। শুধু বাংলাদশে নয়, পৃথিবীর অনেক দেশ যেখানে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা অস্বাভাবিক, তারাও চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছে, আস্তে আস্তে সবকিছু সচল করার। জীবনঘাতি ও ছোঁয়াচে এই রোগটি যদি সুদীর্ঘকাল এ সংক্রমন অব্যাহত রাখে ও সে কারণে বিশ্ব কর্মতৎপরতা যদি বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের সম্মুখীন হতে হবে। এই ধারণা মাথায় রেখে রাষ্ট্রনায়করা, রকার, অর্থনীতিবিদ ও সমাজ বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে বিকল্প চিন্তা ভাবনা করছেন।
উন্নত দেশ সমূহে লক্ষ লক্ষ মানুষ বেকার ভাতার দাবি তুলেছে। কর্মহারাবার সম্ভাবনায় অগনিত মানুষ। বাংলাদেশ প্রায় ১০ বছর উচ্চ প্রবৃদ্ধির হাড় ধরে রেখেছে। এবারতো ৮.২ ভাগ এ উন্নীত হয়েছিল। প্রচুর সম্ভাবনা ছিল এটা আরো বৃদ্ধি পাওয়ার। এই দুর্যোগের কারণে প্রায় বাংলাদেশের বাৎসরিক বাজেটের এক পঞ্চামাংশ প্রণোদনা হিসেবে দিতে হচ্ছে। এরূপ অবস্থায় জাতীয় অর্থনীতিকে সচল করার কৌশলের পথ ধরেই এগুতে হবে। উন্নয়নের যে অগ্রযাত্রার ধারাই শেখ হাসিনার সরকার জনগণকে যেভাবে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন, তাতে হয়তো কিছু ভাটা পড়বে। তবে আইএমএফ প্রবৃদ্ধির গড়কে দুই-তিন শতাংশে নেমে আসার যে আশঙ্খা ব্যক্ত করেছেন, অবস্থা এতো খারাপ হবে বলে মনে হয়না। কৃষির আমাদের অর্থনীতির প্রাণ ও চালিকাশক্তি। সরকার কৃষিখাত সচল রাখতে ও কৃষির ক্ষতি পুশিয়ে নিতে ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেণ। আগামী বাজেটে এই খাতের বাজেট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কৃষিখাতের আধুনিকায়ন ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ বৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপাদন কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হবে। এতে জনগণের খাদ্য ও পুষ্টির চাহিদা মিটবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী করোনা মোকাবেলায় সঠিক নির্দেশনা প্রদান করেছেন এবং পরিস্থিতির সার্বক্ষনিক মূল্যায়ন করছেন। তিনিও আশা করছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে দেওয়ার। বিশ্বের যেসব দেশ করোনার মহাবিপর্যয়ের মুখে আছেন, তারাও সবকিছুই স্বাভাবিক করার চিন্তা-ভাবনা করছেন। আমাদেরও অর্থনৈতিক কর্মকা- স্বাভাবিক রাখার স্বার্থেই যৌক্তি পর্যায়ে পরিস্থিতি শিথিল করা যুক্তিযুক্ত বলে মনে করি।



   শেয়ার করুন
   আপনার মতামত দিন
     উপসম্পাদকীয়
শৃঙ্খলার নিগূঢ় থেকে মুক্তিই প্রত্যাশা
.............................................................................................
প্রসঙ্গ স্বশিক্ষিত ও স্বল্প শিক্ষিত প্রার্থী
.............................................................................................
অপার সম্ভাবনাময় নদীপথকে যেকোন মূল্যে বাঁচাতে হবে
.............................................................................................
বাংলাদেশে রেলপথ বিকাশের ইতিহাস
.............................................................................................
কেন বাংলা টাইপিংয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি না
.............................................................................................
আত্মহত্যা উদ্বেগ করণীয়
.............................................................................................
বিপণনের অভাবে ক্ষতির সম্মুখীন কৃষিখাত
.............................................................................................
দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ: তৃণমূল পর্যায়ে সুদের বিস্তৃতি
.............................................................................................
কিশোর অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পরিবারের দায়িত্বশীলতা দরকার
.............................................................................................
প্রতিবন্ধী শিশুদের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা
.............................................................................................
পুঁজিবাদী পশ্চিমা বিশ্ব বনাম সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার দ্বন্দ্ব
.............................................................................................
১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতায় জেল হত্যা ও গ্রেনেড হামলা
.............................................................................................
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে উঠুক
.............................................................................................
মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু শারদীয় দুর্গোৎসব
.............................................................................................
জিপিএ ফাইভ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আর বিসিএসের নামই কি সফলতা!
.............................................................................................
আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে মৃৎশিল্প
.............................................................................................
কেন ভর্তি হবেন ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগে
.............................................................................................
বাংলাদেশ ও জ্বালানি তেল
.............................................................................................
বিদ্রোহী কাজী নজরুল
.............................................................................................
চা শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও মানবাধিকার প্রদান করতে হবে
.............................................................................................
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় : প্রজন্মে প্রজন্মের যাত্রা
.............................................................................................
২১ আগস্ট ১৫ আগস্টেরই ধারাবাহিকতা
.............................................................................................
পারিবারিক ব্যবস্থা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে: নেপথ্যে কারণ...
.............................................................................................
ভয়াবহ একটি দিবস ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট
.............................................................................................
১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবস : বাংলাদেশ উন্নত বিনির্মাণের প্রকৃত কারিগর যুবকেরা
.............................................................................................
বৃদ্ধাশ্রম নয় বরং প্রয়োজন সন্তানের ভালোবাসার
.............................................................................................
শত বাঁধা পেরিয়েও এগিয়ে যাচ্ছে জবি
.............................................................................................
নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ
.............................................................................................
গৌরব, আত্মমর্যাদা ও আত্মবিশ্বাসের পদ্মা সেতু
.............................................................................................
আত্মহত্যাকে না বলি জীবনকে উপভোগ করতে শিখি
.............................................................................................
আত্মহত্যা নয়, বেঁচে থাকায় জীবন
.............................................................................................
আপোষহীন আবুল মাল মুহিত
.............................................................................................
প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন ‘কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা’
.............................................................................................
রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু
.............................................................................................
জগন্নাথের গর্ব ভাষা শহীদ রফিক
.............................................................................................
ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ এবং সম্ভাব্য প্রস্তুতি
.............................................................................................
দেশকে এগিয়ে নিতে ছিন্নমূল পথশিশুদের পুনর্বাসন করতে হবে
.............................................................................................
বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগ একটি অপরটির পরিপূরক
.............................................................................................
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পূর্বশর্ত স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহন
.............................................................................................
ইউপি নির্বাচন : দলীয় প্রতীক তৃণমূলে দলের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে!
.............................................................................................
টিকটক এবং সামাজিক অবক্ষয়
.............................................................................................
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প
.............................................................................................
করোনায় বেকারদের অবস্থা শোচনীয়
.............................................................................................
অবক্ষয়ের নতুন ফাঁদ ‌টিকটক
.............................................................................................
রাষ্ট্র, আইন এবং রোজিনারা
.............................................................................................
পথশিশুরাও মানুষ
.............................................................................................
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও চর উন্নয়ন
.............................................................................................
নির্ভীক পদচারণার ৫০ বছর
.............................................................................................
সর্বত্র জয় হোক বাংলা ভাষার
.............................................................................................
বাঙালির চেতনা ও প্রেরণার প্রতীক একুশে ফেব্রুয়ারি
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
    2015 @ All Right Reserved By dailyswadhinbangla.com

Developed By: Dynamic Solution IT