শুক্রবার, ২৯ মার্চ 2024 বাংলার জন্য ক্লিক করুন
  
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

   উপসম্পাদকীয়
  টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পূর্বশর্ত স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহন
  29, September, 2021, 11:56:27:AM

২০১৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশসহ ১৯৩টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা “ট্রান্সফরমিং আওয়ার ওয়াল্ড দ্যা ২০৩০ এজেন্ডা ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট” শিরোনামে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুমোদন করেন। আর এই “এসডিজি” বিশ্বমানবতার সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে জাতিসংঘ কর্তৃক প্রণীত একটি কর্মপরিকল্পনা, যা মূলত বিশ্বব্যাপী শান্তি, সমৃদ্ধি এবং অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করবে। এরই লক্ষ্যে “এসডিজি”তে ১৭টি লক্ষ্য এবং ১৬৯টি টার্গেট অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
“এসডিজি”র প্রথম আর গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য “দারিদ্রের অবসান”। যখনই দারিদ্রের কথা উঠে তখনই চোখে ভেসে উঠে “বেকারত্ব”। সব কিছুর সমাধান যেন বেকারত্ব, তাই এর সমাধানে দেশের প্রতিটা নাগরিক উচ্চ শিক্ষিত, অর্ধ বা অল্প শিক্ষিত সকলেরই “কোন কাজই ছোট নয়“ এই ধারণায় বিশ্বাসী হতে হবে। শুধু সরকারি চাকুরির প্রতি না ছুটে আত্মবিশ্বাসী হয়ে আত্মকর্মসংস্থানের কথাও মাথায় রাখা উচিত। তাছাড়াও বর্তমান বিশ্বে আউটসোর্সিং করেও নাগরিকেরা বিশাল পরিমাণের আয় করতে পারে। এক্ষেত্রে আত্মকর্মসংস্থা বিরাট ভূমিকা রাখতে পারে। এতে ব্যক্তিকে উৎসাহিত করতে সরকার নানা ধরনের স্বল্প সুদে ঋণ ব্যবস্থা সুবিধাসহ ভর্তুকি প্রদান করবে। দেখা যাবে আত্মকর্মসংস্থানকারী নিজেই তার অধিক উৎপাদনে অধিক জনবল নিয়োগ দেবার প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করবে, যার মধ্যদিয়ে বেকারত্ব হ্রাসের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এতে মানুষের হাতে টাকা আসবে ফলে ব্যক্তি বিনিয়োগে উৎসাহিত হলে বিনিয়োগ বাড়বে আর জাতীয় আয় বা জিডিপি বৃদ্ধিপাবে।
“ক্ষুধা মুক্তি” এসডিজির অন্যতম লক্ষ্য আর আমাদের বাংলাদেশ যেহেতু কৃষিপ্রধান দেশ তাই এই ক্ষুধা মুক্তির জন্যে প্রথমে দেশীয় উৎপাদন বাড়াতে হবে আর এই লক্ষ্যে ইউরিয়া ব্যতীত সকল প্রকার সারের মূল্য অর্ধেকে কমিয়ে আনতে হবে, ভালো বীজ সহজলভ্য করা, ডিজেলের মূল্যে কৃষককে ভর্তুকি দেয়া, ন্যায্যমূল্যে কৃষি উপকরণ সহজলভ্য ও সরবরাহ নিশ্চিতকরণ, সেচ সুবিধা সম্প্রসারণ এবং সেচ যন্ত্রপাতির সহজলভ্যতা বৃদ্ধি, ব্যাংকঋণ সহজ করলে কৃষককেরা উৎসাহিত হবে ফলে অধিক ফলন নিশ্চিত হলে দেশে ক্ষধা মুক্তি নিশ্চিত হবে। এছাড়া নাগরিকদের একে অপরের প্রতি দয়ালু হলে একে অপরকে নিজের ভাই ভেবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে দেশের কোন নাগরিকই না খেয়ে থাকবে না। অন্যদিকে সরকার খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করবেন যারা অসাধু ব্যবসায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিবে আর নিরাপদ খাদ্য মজুদে সরকার অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে খাদ্য শস্য সংগ্রহ করবে। আমদানিকৃত পণ্য নিজ দেশে উৎপাদনের পরিবেশ সৃষ্টি করলে দেশের জাতীয় আয়ের সাথে সাথে নাগরিকের জীবনযাত্রার মান বাড়বে। অন্যদিকে “সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ” নিশ্চিত করতে নাগরিকের সচেতনতা আবশ্যক, কোন অসুস্থতায় ঘরে বসে নিজ থেকে চিকিৎসা না নিয়ে বা ইউটিউবের মতো চ্যানেলের সব বিষয় বিশ্বাস না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। নাগরিকেরা কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে এলাকায় একটা স্বাস্থ্যালয় গড়ে তুলতে পারে, যেখানে মাসে ২ বার ডাক্তারের সাথে এলাকাবাসীর সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করতে পারে এবং ডাক্তার নিজেই সু-স্বাস্থ্য বিষয়ে সকলের সাথে আলোচনা করবেন। এবং ঐ প্রতিষ্ঠান উচ্চমান সম্পন্ন স্বাস্থ্য সেবা, সাশ্রয়ী ও সহজপ্রাপ্য ঔষুধ ও টিকাসহ এলাকার সবার সুস্বাস্থ্যের বিষয়ে লক্ষ্য রাখবে। তাছাড়াও ইমাম থেকে শুরু করে শিক্ষিত নাগরিকেরা সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচার-প্রসার সহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পারে। এতে করে শিশুমৃত্যু, মাতৃমৃত্যু সহ নানা অপ্রত্যাশিত মৃত্যু কমে আসবে এবং নাগরিকের প্রত্যকের একে অপরের প্রতি সচেতন হতে হবে যা নিজের জন্যে আমরা উত্তম মনে করি তাই অন্যের জন্যে করার মানসিকতা তৈরি করলে তবেই সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ নিশ্চিত হবে।
“মানসম্মত শিক্ষা”র জন্যে শিক্ষিত নাগরিকেরা এগিয়ে আসবে তার আশেপাশের লোকজনকে শিক্ষার ব্যাপারে বুঝাবে আর স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে শিক্ষার ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে হবে। সরকার খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষাকে আরও সম্প্রসারণ করতে জোরদার ব্যবস্থা নিবেন এক্ষেত্রে যেসব বাবা-মা সন্তানকে স্কুলে পাঠাবেনা তাদের জন্যেও আইনের ব্যবস্থা নিতে পারে। শিক্ষার প্রসারের জন্যে গবেষণাগারের বৃদ্ধি সহ নিরাপদ পরিবেশের সৃষ্টি করতে হবে এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষককে প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত করতে হবে। এভাবেই দেশে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত হবে। আবার “এসডিজি” বাস্তবায়নে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করা উল্লেখযোগ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে যেখানে আমাদের দেশ প্রকৃতির আশীর্বাদে পরিপূর্ণ সেখানে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিপুল সম্ভাবনা আছে। সূর্যের আলো, তাপ, সমুদ্র তরঙ্গ, বায়ু প্রবাহ, জল্প্রবাহ, জৈব শক্তি এবং শহরের আবর্জনা ইত্যাদিকে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস হিসেবে বিবেচনায় রেখে এসব কার্যকরীভাবে কিভাবে কাজে লাগান সম্ভব সেই পদ্ধতি সকল নাগরিকদের যৌথ প্রচেষ্টায় খুঁজে বের করতে হবে কেননা এর ব্যবহার নিশ্চিত হলে দেশের জ্বালানি চাহিদা বিপুল পরিমানে মিটবে পাশাপাশি অর্থনৈতিক সফলতাও ত্বরান্বিত হবে। এদিকে জলাবায়ু পরিবর্তন  প্রায় সকল রাষ্ট্রের জন্যে এক বিরাট উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে । বিশেষজ্ঞদের মতে বৈশ্বিক উষ্ণতা ও জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় যা গত ১০০ বছরে ১০ থেকে ২৫ সে. মি বৃদ্ধি পেয়েছে। আর এরই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে প্রায় বন্যা, বৃষ্টি আবার খরা লেগে আছে যা উৎপাদন আর কৃষিভূমি হ্রাস করছে এমন পরিস্থিতি বহাল থাকলে পাশাপাশি  লবনাক্ততার হার বৃদ্ধি পেয়ে পানির সংকট সহ নানা অজানা রোগের দেখা দিবে। তাই এই জলবায়ু রক্ষায় নাগরিকদের একজোটে মাঠে নামতে হবে এবং পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখা থেকে শুরু করে বনায়ন, অযথা পশু শিকার হতে বিরত থাকবে, সরকার নাগরিকদের জন্যে এ বিষয়ে প্রণোদনামূলক প্রদক্ষেপ নিতে পারেন এবং ফোসিল ফুয়েলে অধিক পরিমাণে টেক্স বসালে এর সরবরাহ কমে আসবে এর পরিবর্তে কলকারখানা চলবে উয়িন্ড মিল আর সোলার পেনেলে, তবেই ওজন স্তর ঠিক থেকে বিশ্ব গ্রীন হাউস ইফেক্ট থেকে রক্ষা পাবে।  
একটা রাষ্ট্র চালনায় শান্তি ও ন্যায়বিচারের গুরুত্ব অপরিসীম। এক্ষেত্রে নাগরিকদের প্রত্যেকের  নিজেদের অধিকার বিষয়ক নূন্যতম আইনের ধারনা থাকতে হবে। আইন রক্ষা বাহিনির মানসিকতা এমন হতে হবে যে “আমার এলাকায় একজনের প্রতিও অন্যায় বিচার হবে না”। অন্যদিকে নাগরিকেরা একে অপরকে সম্মান করবে, একে অপরের অধিকার নিয়ে সচেতন থাকবে। প্রত্যেক নাগরিকের “আমি” ধারণা থেকে বেড়িয়ে “আমরা” ধারনায় বিশ্বাসী হতে হবে। জবাবদিহিমূলক ও অন্তর্ভূক্তিমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে। সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদের মতো বিষয় নিরসনে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানের সৃষ্টি করতে হবে। রাষ্ট্রের যাবতীয় সকল সিদ্ধান্তে নাগরিকের মতামত গ্রহন করা। এতেই নাগরিকের অধিকার বাস্তবায়ন হলে প্রত্যেকে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে যা দেশের আর দশের জন্যে সুফল বয়ে আনবে।
প্রতিটা রাষ্ট্র গঠিত তাঁর দেশের এক এক জন ব্যক্তি নিয়ে আর এই এক একজন ব্যক্তিই দেশের সম্পদ যাদের নিয়ে পরিবার, সমাজ আর রাষ্ট্র গঠিত। তাই এই এক এক জন নাগরিককেই নিজ দেশকে নিজ পরিবার ভাবার মানসিকতা তৈরি করতে হবে এবং “এসডিজি” বাস্তবায়নে ইতিবাচক অংশগ্রহণ করতে হবে তবেই ২০৩০ সালের মধ্যেই আমাদের সোনার বাংলা “এসডিজি” তে সফল হয়ে উন্নতির চরম শিকরে দাঁড়াবে।  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের “আমার দেখা নয়াচীন “ বই এ তিনি দেখিয়েছেন চীনের অধিবাসীরা নিজ দেশকে নিজ পরিবার ভাবে আর দেশের  সকল কাজে নিজেকে নিয়োজিত করে, তাদের মধ্যে বিশ্বাস আর ন্যায়পরায়ণতা ছিল উল্লেখ করার মত। আমাদের দেশের নাগরিকদেরও এমন হতে হবে যাতে করে ভিন্ন সকল রাষ্ট্র আমাদের দেখে মুগ্ধ হয়।
লেখক
সুমাইয়া বিনতে হোসাইন
শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।



   শেয়ার করুন
   আপনার মতামত দিন
     উপসম্পাদকীয়
শৃঙ্খলার নিগূঢ় থেকে মুক্তিই প্রত্যাশা
.............................................................................................
প্রসঙ্গ স্বশিক্ষিত ও স্বল্প শিক্ষিত প্রার্থী
.............................................................................................
অপার সম্ভাবনাময় নদীপথকে যেকোন মূল্যে বাঁচাতে হবে
.............................................................................................
বাংলাদেশে রেলপথ বিকাশের ইতিহাস
.............................................................................................
কেন বাংলা টাইপিংয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি না
.............................................................................................
আত্মহত্যা উদ্বেগ করণীয়
.............................................................................................
বিপণনের অভাবে ক্ষতির সম্মুখীন কৃষিখাত
.............................................................................................
দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ: তৃণমূল পর্যায়ে সুদের বিস্তৃতি
.............................................................................................
কিশোর অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পরিবারের দায়িত্বশীলতা দরকার
.............................................................................................
প্রতিবন্ধী শিশুদের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা
.............................................................................................
পুঁজিবাদী পশ্চিমা বিশ্ব বনাম সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার দ্বন্দ্ব
.............................................................................................
১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতায় জেল হত্যা ও গ্রেনেড হামলা
.............................................................................................
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে উঠুক
.............................................................................................
মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু শারদীয় দুর্গোৎসব
.............................................................................................
জিপিএ ফাইভ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আর বিসিএসের নামই কি সফলতা!
.............................................................................................
আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে মৃৎশিল্প
.............................................................................................
কেন ভর্তি হবেন ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগে
.............................................................................................
বাংলাদেশ ও জ্বালানি তেল
.............................................................................................
বিদ্রোহী কাজী নজরুল
.............................................................................................
চা শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও মানবাধিকার প্রদান করতে হবে
.............................................................................................
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় : প্রজন্মে প্রজন্মের যাত্রা
.............................................................................................
২১ আগস্ট ১৫ আগস্টেরই ধারাবাহিকতা
.............................................................................................
পারিবারিক ব্যবস্থা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে: নেপথ্যে কারণ...
.............................................................................................
ভয়াবহ একটি দিবস ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট
.............................................................................................
১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবস : বাংলাদেশ উন্নত বিনির্মাণের প্রকৃত কারিগর যুবকেরা
.............................................................................................
বৃদ্ধাশ্রম নয় বরং প্রয়োজন সন্তানের ভালোবাসার
.............................................................................................
শত বাঁধা পেরিয়েও এগিয়ে যাচ্ছে জবি
.............................................................................................
নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ
.............................................................................................
গৌরব, আত্মমর্যাদা ও আত্মবিশ্বাসের পদ্মা সেতু
.............................................................................................
আত্মহত্যাকে না বলি জীবনকে উপভোগ করতে শিখি
.............................................................................................
আত্মহত্যা নয়, বেঁচে থাকায় জীবন
.............................................................................................
আপোষহীন আবুল মাল মুহিত
.............................................................................................
প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন ‘কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা’
.............................................................................................
রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু
.............................................................................................
জগন্নাথের গর্ব ভাষা শহীদ রফিক
.............................................................................................
ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ এবং সম্ভাব্য প্রস্তুতি
.............................................................................................
দেশকে এগিয়ে নিতে ছিন্নমূল পথশিশুদের পুনর্বাসন করতে হবে
.............................................................................................
বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগ একটি অপরটির পরিপূরক
.............................................................................................
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পূর্বশর্ত স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহন
.............................................................................................
ইউপি নির্বাচন : দলীয় প্রতীক তৃণমূলে দলের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে!
.............................................................................................
টিকটক এবং সামাজিক অবক্ষয়
.............................................................................................
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প
.............................................................................................
করোনায় বেকারদের অবস্থা শোচনীয়
.............................................................................................
অবক্ষয়ের নতুন ফাঁদ ‌টিকটক
.............................................................................................
রাষ্ট্র, আইন এবং রোজিনারা
.............................................................................................
পথশিশুরাও মানুষ
.............................................................................................
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও চর উন্নয়ন
.............................................................................................
নির্ভীক পদচারণার ৫০ বছর
.............................................................................................
সর্বত্র জয় হোক বাংলা ভাষার
.............................................................................................
বাঙালির চেতনা ও প্রেরণার প্রতীক একুশে ফেব্রুয়ারি
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
    2015 @ All Right Reserved By dailyswadhinbangla.com

Developed By: Dynamic Solution IT