শুক্রবার, ২৯ মার্চ 2024 বাংলার জন্য ক্লিক করুন
  
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

   উপসম্পাদকীয়
  পুঁজিবাদী পশ্চিমা বিশ্ব বনাম সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার দ্বন্দ্ব
  9, November, 2022, 10:45:2:AM

বিশ্বের মধ্যে রাশিয়া একটি মাত্র দেশ, যে ৮৮২ খ্রিস্টাব্দে জাতি হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার প্রথম দিন থেকেই তার প্রতিবেশীদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে আসছে। ১৯১৭ সালে সে এমন এক মতবাদের প্রয়োজন অনুভব করলো, যা একের পর এক রাজ্য দখল এবং সেগুলো নিজ সাম্রাজ্যের অঙ্গীভূক্ত করে নেয়ার ঐতিহাসিক আকাক্সক্ষা নিয়মসিদ্ধ করবে, যার লক্ষ্যই হচ্ছে অব্যাহতভাবে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া- যতক্ষণ না পৃথিবী শান্তি, বেপরোয়া হত্যা, যুদ্ধ, হাঙ্গামা এবং খুনোখুনি দ্বারা বশীভূত হয়। ক্ষমতা দখলের পূর্বে সাম্রাজ্যবাদী সিংহ (রাশিয়া) শৃগালরূপী জনতাকে প্রতারণা করে। তারা ঝোঁপের মধ্যে ওঁৎ পেতে থাকে অথবা গুপ্ত কক্ষে লুকিয়ে থাকে এবং এমন সুনিপুন দক্ষতার সাথে সমস্ত গোপন খেলা চালিয়ে যায় যে, ক্ষমতার লাটিম ঘুরতে ঘুরতে তাদের হাতেই চলে আসে। রাশিয়া তার প্রতিবেশীদের পদানত করার এই সর্বনাশা তৃষ্ণা এখনও পর্যন্ত প্রশমিত হয় নি। এই তৃষ্ণা ততক্ষণ পর্যন্ত প্রশমিত হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না তৃষ্ণার্ত কণ্ঠ স্বশব্দে-সজোরে তার পেটকে বিদীর্ণ করে দেবে। তখন এই চির তৃষ্ণার্ত রুগিটি যা অবৈধপন্থায় জড়ো করে লোভাতুরভাবে, অধৈয্যের সাথে নির্বিচারে মুখে পুরে দিয়েছে, সেই সব অস্বাস্থ্যকর ও অস্বাভাবিক তরল পদার্থগুলি ভয়ানকভাবে ভেতর থেকে উছলে পড়তে শুরু করবে। রুশ সাম্রাজ্যবাদ ভেতর থেকে ছিন্নভিন্ন হয়ে ছড়িয়ে পড়বে চারদিকে; তার কোন চিহ্নই আর কেউ খুঁজে পাবে না। ভিতরের লাভার উদগীরণ আর বাইরে হাতুড়ের প্রহার-এটা আগামীকালের সূর্যোদয়ের মতই স্বতঃসিদ্ধ, অবিসাংবাদী।
    ইউক্রেন যুদ্ধ সাতটি মাস পেরিয়ে গেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন উভয় পক্ষই সৈন্য যেমন হারিয়েছে তেমনি অনেক বে-সামরিক নাগরিকও হারিয়েছে। দুই দেশের অনেক মানুষ হতাহত হয়েছে ঠিকই। কিন্তু এই যুদ্ধের ফল ভোগ করতে হচ্ছে পুরো বিশ্বকে। মূল্যস্ফীতির দাপটে বাড়ছে ক্ষুধার্ত আর দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। অসহায় হয়ে পড়ছে বিশ্বের মধ্যবিত্তরা। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো ইতোমধ্যেই দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। হাজার-হাজার মানুষের প্রাণ হারানো এবং এত শঙ্কা সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ হওয়া তো দূরের কথা সামান্য যুদ্ধ বিরতির মতো আশার আলোও দেখা যায়নি। বরং অন্ধকার যেন আরো গাঢ় অন্ধকারে রূপ নিচ্ছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন যে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার অত্যাসন্ন। কারণ যুদ্ধের পক্ষে-বিপক্ষে কেউই হার মানতে চান না। রাশিয়া বলছে, এই যুদ্ধ কেবল ইউক্রেনের বিরুদ্ধে নয়, এই যুদ্ধ ন্যাটো তথা পশ্চিমা বিশ্বের বিরুদ্ধে। কারণ পুতিনের সমর্থকরা পশ্চিমা বিশ্বকে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙা এবং রাশিয়াকে অবনত করে রাখার কারিগর হিসেবে মনে করে।
    পরাজিত রাশিয়া পশ্চিমা বিশ্বকে শক্তিশালী করবে বহুগুণে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গ্রেট পাওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতার দৌড়ে চীনকে পেছনে ঠেলে দিবে এই  পরাজয়। রাশিয়া দুর্বল হয়ে পড়লে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য তা এনে দিবে এক সুবর্ণ সুযোগ। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বেইজিংয়ের উপর ওয়াশিংটনের ছড়ি ঘোরানোর দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথ সুগম হবে। ইউক্রেনে রাশিয়ার জয় একদিকে যেমন পশ্চিমের পতন ডেকে আনবে, অন্য দিকে তা শি-জিংপির তাইওয়ান বশীভূতকরণ স্বপ্নকে সত্যিতে পরিণত করার রশদ জোগাবে। ইউক্রেনে পুতিন বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারলে তা তাইওয়ানের ওপর শির আক্রমণের ক্ষেত্রে নজির হিসেবে কাজ করবে। আর এর ফলে বিশ্বব্যাপি ডেকে আনবে এক বিশাল পরিণতি। বৈশ্বিক ব্যালেন্স অব পাওয়ার পূর্ণনির্ধারিত হবে নতুন করে; তৈরি হবে নতুন বিশ্ব। বিগত সাত মাস ধরে চলমান ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রথম কয়েক মাস রাশিয়ার মুহুর্মুহু আক্রমণে ইউক্রেন দিশেহরা হয়ে পড়েছিল। পরবর্তীতে তাদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র তথা পশ্চিমা বিশ্ব এবং ন্যাটোর সাহায্যে সাম্প্রতিক ইউক্রেন তাদের কিছু অঞ্চলে আবার নিজেদের আধিপত্য পূনোরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। রাশিয়া আধিকৃত বেশ কিছু অঞ্চল দখলমুক্ত হওয়ার ফলে জেলনস্কির ইউক্রেন মুচকি হাসছে বটে; কিন্তু এই “আপাত সাফল্যে” চিন্তায় ভাজ ফেলেছে পশ্চিমা শক্তির কপালে। কারণ চলমান যুদ্ধ এমন এক পর্যায়ে এসে পৌছেছে যে, যখন কঠিন বিপদ চোখ রাঙাচ্ছে প্রতি ক্ষণে ক্ষণে। ইউরোপসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ধারণা করছে, কোণঠাসা হওয়ার ফলে মরিয়া পুতিন পারমাণবিক, রাসায়নিক বা জৈবিক অস্ত্রের পথে হাটতে পারেন। পুতিন যদি সত্যিই পারমাণবিক অস্ত্র  হাতে তুলে নেন, তবে তা হবে খুবই উদ্বেগজনক। একই শঙ্কার কথা বলেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রো। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, যুদ্ধে ধরাশয়ী কিংবা তীব্র অবজ্ঞার স্বীকার হলে তা নিরূপায় পুতিনকে যে বৃহৎ ধ্বংসযজ্ঞের পথে চালিত করবে না এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়া যায় না। পুতিনকে ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা প্রণয়ন করলে আমেরিকা এবং গোটা ইউরোপের সমূহ ক্ষতির কথা বিবেচনা করে কেউ ঝুঁকি নিতে চাইছে না। বিশেষত ইউরোপের অর্থনীতিতে নাভিশ্বাস তুলবে ক্রেমলিন পালটা ব্যবস্থার মাধ্যমে। ব্যক্তিগত বাড়ি, দোকান কিংবা কারখানা থেকে শুরু করে জীবনযাত্রার প্রতিটি ক্ষেত্রে ইউরোপবাসী পড়বে চরম বিপদে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার বিপরিতে রাশিয়ার পাল্টা ব্যবস্থার কারণে ইতোমধ্যে ইউরোপে বিস্ফোরণ ঘটছে জ্বালানী খাতে-গ্যাস ও তেল অনেকটা দুষ্প্রাপ্য হয়ে উঠেছে।
    চলমান ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বলয়কে শক্তিশালী করেছে। ন্যাটোকে করেছে পুনরুজ্জীবিত। শক্তিশালী করেছে ট্রান্স-আটলান্টিক সম্পর্ক। সর্বোপরি পশ্চিমা বিশ্বকে এনে দাঁড় করেছে এক শামিয়ানার নিচে। পশ্চিমারা আজ অতীতের যেকোন  সময়ের চেয়ে অনেক বেশি একত্রিত; বিধায় আজ তারা অনেক বেশি শক্তিশালী। অন্যদিকে, রাশিয়া এই যুদ্ধে কিছুতেই পশ্চিমা শক্তির কাছে হেরে যেতে নারাজ। প্রয়োজনবোধে পারমাণবিক হামলা করতেও পিছপা হবে না। বস্তুত, ইউক্রেন যুদ্ধে পরাজিত হলে কিংবা সল্প সময়ের ব্যবধানে পুতিন চুড়ান্ত বিজয় ছিনিয়ে আনতে ব্যর্থ হলে তাতে করে রাশিয়া দুর্বল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠবে বিশ্ব রাজনীতিতে। এক্ষেত্রে পুতিন ও শি-জিংপিয়ের পরিকল্পনা বড় ধাক্কা খাবে। এজন্য রাশিয়ার পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেলে সে সম্ভাব্য সবকিছু করতে দ্বিধা করবেন না এটা নির্দ্ধিধায় বলা যায়।
আকাশের তীক্ষ্ম নখর বাজ পাখি আর সাগরের হিংস্র হাঙ্গর কি পারে ধৈর্য্য ধারণ করে অপেক্ষা করতে? জঙ্গলের চিতা আর সিংহ কি  কখনো আলোচনা ও বির্তকে মিলিত হয়? শহরের সমাজবিরোধিরা কি দৃঢ় মত ও বিশ্বাসে আস্থাশীল হয়? যে মুহুর্তে একটা পশু ক্ষিপ্ত হয়, তখন সে তার সহিংস আচরণ প্রদর্শণ ছাড়া আর কিছুই জানে না। বর্তমান আমেরিকা এবং রাশিয়ার অবস্থা হয়েছে দুটি হিংস্র প্রাণীর মত; যখন যে ক্ষিপ্ত হয় তখন তার তীক্ষ্ম নখের আঁচড়ে ক্ষত-বিক্ষত হয় অনেক নিষ্পাপ প্রাণী। ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়ামেন, সিরিয়া, সুদান, চেচনিয়া, বসনিয়া, ইউক্রেনসহ প্রভৃতি দেশসমূহ তার জাজ্বল্যমান উদাহরণ। বস্তুত, বাজপাখি-বাজপাখির সাথে, শুকুন-শকুনের সাথে, শিয়াল-শিয়ালের সাথে, বাঘ-বাঘের সাথে, কাক-কাকের সাথে একত্রে বসবাস করে। এই প্রাকৃতিক নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বাজের সাথে সিংহ আর শকুনের সাথে শিয়ালের বসবাস শুরু হলে সেখানে শান্তির সংসার হয় না; নানান রকমের বিপত্তি ঘটে, দাঙ্গা-হাঙ্গামায় অস্থির হয়ে ওঠে আশেপাশের পরিবেশ।
    ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধকে কেন্দ্র করে সংঘাতময় হয়ে ওঠেছে পুরো পৃথিবী। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামাদা বাজতে শুরু হয়েছে। যদি সত্যিই রাশিয়া পারমাণবিক বোমার আঘাত হানে তাহলে কমপক্ষে ৫০০ কোটি মানুষ নিহত হবে বলে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন। যদি রাশিয়া কখনো আমেরিকার উপনিবেশে পরিণত হয়, তাহলে বিশ্ব স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে। কারণ পারমাণবিক ধ্বংস যজ্ঞের যে ভয়াবহ আশঙ্কা আজ সারা বিশ্বে আতংকের ঝড় তুলছে, তার অবসান ঘটবে। পারমাণবিক ভয়াবহ অমানিশার অন্ধকার ও আতংকের পরিবর্তে বিশ্ববাসী দেখবে শান্তি ও স্বস্তিভরা নব-উষার স্বর্ণালি সূর্যোদয়।



   শেয়ার করুন
   আপনার মতামত দিন
     উপসম্পাদকীয়
শৃঙ্খলার নিগূঢ় থেকে মুক্তিই প্রত্যাশা
.............................................................................................
প্রসঙ্গ স্বশিক্ষিত ও স্বল্প শিক্ষিত প্রার্থী
.............................................................................................
অপার সম্ভাবনাময় নদীপথকে যেকোন মূল্যে বাঁচাতে হবে
.............................................................................................
বাংলাদেশে রেলপথ বিকাশের ইতিহাস
.............................................................................................
কেন বাংলা টাইপিংয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি না
.............................................................................................
আত্মহত্যা উদ্বেগ করণীয়
.............................................................................................
বিপণনের অভাবে ক্ষতির সম্মুখীন কৃষিখাত
.............................................................................................
দারিদ্র্য বিমোচনে ক্ষুদ্রঋণ: তৃণমূল পর্যায়ে সুদের বিস্তৃতি
.............................................................................................
কিশোর অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পরিবারের দায়িত্বশীলতা দরকার
.............................................................................................
প্রতিবন্ধী শিশুদের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা
.............................................................................................
পুঁজিবাদী পশ্চিমা বিশ্ব বনাম সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার দ্বন্দ্ব
.............................................................................................
১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতায় জেল হত্যা ও গ্রেনেড হামলা
.............................................................................................
সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে উঠুক
.............................................................................................
মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু শারদীয় দুর্গোৎসব
.............................................................................................
জিপিএ ফাইভ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আর বিসিএসের নামই কি সফলতা!
.............................................................................................
আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে মৃৎশিল্প
.............................................................................................
কেন ভর্তি হবেন ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগে
.............................................................................................
বাংলাদেশ ও জ্বালানি তেল
.............................................................................................
বিদ্রোহী কাজী নজরুল
.............................................................................................
চা শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও মানবাধিকার প্রদান করতে হবে
.............................................................................................
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় : প্রজন্মে প্রজন্মের যাত্রা
.............................................................................................
২১ আগস্ট ১৫ আগস্টেরই ধারাবাহিকতা
.............................................................................................
পারিবারিক ব্যবস্থা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে: নেপথ্যে কারণ...
.............................................................................................
ভয়াবহ একটি দিবস ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট
.............................................................................................
১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবস : বাংলাদেশ উন্নত বিনির্মাণের প্রকৃত কারিগর যুবকেরা
.............................................................................................
বৃদ্ধাশ্রম নয় বরং প্রয়োজন সন্তানের ভালোবাসার
.............................................................................................
শত বাঁধা পেরিয়েও এগিয়ে যাচ্ছে জবি
.............................................................................................
নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ
.............................................................................................
গৌরব, আত্মমর্যাদা ও আত্মবিশ্বাসের পদ্মা সেতু
.............................................................................................
আত্মহত্যাকে না বলি জীবনকে উপভোগ করতে শিখি
.............................................................................................
আত্মহত্যা নয়, বেঁচে থাকায় জীবন
.............................................................................................
আপোষহীন আবুল মাল মুহিত
.............................................................................................
প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন ‘কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা’
.............................................................................................
রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু
.............................................................................................
জগন্নাথের গর্ব ভাষা শহীদ রফিক
.............................................................................................
ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ এবং সম্ভাব্য প্রস্তুতি
.............................................................................................
দেশকে এগিয়ে নিতে ছিন্নমূল পথশিশুদের পুনর্বাসন করতে হবে
.............................................................................................
বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগ একটি অপরটির পরিপূরক
.............................................................................................
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পূর্বশর্ত স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহন
.............................................................................................
ইউপি নির্বাচন : দলীয় প্রতীক তৃণমূলে দলের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে!
.............................................................................................
টিকটক এবং সামাজিক অবক্ষয়
.............................................................................................
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প
.............................................................................................
করোনায় বেকারদের অবস্থা শোচনীয়
.............................................................................................
অবক্ষয়ের নতুন ফাঁদ ‌টিকটক
.............................................................................................
রাষ্ট্র, আইন এবং রোজিনারা
.............................................................................................
পথশিশুরাও মানুষ
.............................................................................................
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও চর উন্নয়ন
.............................................................................................
নির্ভীক পদচারণার ৫০ বছর
.............................................................................................
সর্বত্র জয় হোক বাংলা ভাষার
.............................................................................................
বাঙালির চেতনা ও প্রেরণার প্রতীক একুশে ফেব্রুয়ারি
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
    2015 @ All Right Reserved By dailyswadhinbangla.com

Developed By: Dynamic Solution IT