|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
হবিগঞ্জে জামানত হারালেন বিএনপির মেয়র প্রার্থীসহ ৪ জন
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি:
হবিগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচেন মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আতাউর রহমান সেলিম ১৩ হাজার ৪৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। অপরদিকে বিএনপি মনোনীত অ্যাডভোকেট মো. এনামুল হক সেলিমসহ চার মেয়রপ্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
আজ রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মো. এনামুল হক সেলিম পেয়েছেন ৩ হাজার ২৪২ ভোট, নাগরিক সমাজ প্রার্থী মো. শামছুল হুদা পেয়েছেন ৫৭৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী বশিরুল আলম কাওসার পেয়েছেন ১৮১ ভোট ও গাজী পারভেজ হাসান পেয়েছেন ১৬৫ ভোট।’
তিনি আরও বলেন, ‘মোট কাস্টিং ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ না পেলে প্রার্থী জামানত হারান। সে হিসেবে যদি কোনো প্রার্থী ওই পরিমান ভোট না পান তবে তার জামানত থাকবেনা।’
এবার পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ৪০ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ১৭ নারী কাউন্সিলর প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
|
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি:
হবিগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচেন মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আতাউর রহমান সেলিম ১৩ হাজার ৪৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। অপরদিকে বিএনপি মনোনীত অ্যাডভোকেট মো. এনামুল হক সেলিমসহ চার মেয়রপ্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
আজ রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মো. এনামুল হক সেলিম পেয়েছেন ৩ হাজার ২৪২ ভোট, নাগরিক সমাজ প্রার্থী মো. শামছুল হুদা পেয়েছেন ৫৭৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী বশিরুল আলম কাওসার পেয়েছেন ১৮১ ভোট ও গাজী পারভেজ হাসান পেয়েছেন ১৬৫ ভোট।’
তিনি আরও বলেন, ‘মোট কাস্টিং ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ না পেলে প্রার্থী জামানত হারান। সে হিসেবে যদি কোনো প্রার্থী ওই পরিমান ভোট না পান তবে তার জামানত থাকবেনা।’
এবার পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ৪০ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ১৭ নারী কাউন্সিলর প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
|
|
|
|
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি: হবিগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচেন মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আতাউর রহমান সেলিম। বেসরকারিভাবে তিনি নির্বাচিত হন। তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ১৩ হাজার ৪৪৩টি।
রোববার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৯০ ভোট।
এছাড়া বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট এনামুল হক সেলিম পেয়েছেন ৩ হাজার ২৪২ ভোট।
|
|
|
|
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জে সাংবাদিক মুজাক্কির হত্যা, সারা দেশে সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবীতে মৌলভীবাজারে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেছে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম মৌলভীবাজার জেলা শাখা। ২৮ শে ফেব্রুয়ারী রবিবার সকাল সাড়ে এগারোটায় চৌমোহনা চত্বরে সংগঠনের জেলা সভাপতি বেলাল তালুকদার এর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সম্পাদক এম এ কাইয়ুম সুলতান এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সাংবাদিক বকসী ইকবাল আহমদ, সৈয়দ রুহুল আমীন, চ্যানেল ২৪ প্রতিনিধি এম এ হামিদ, প্রেসক্লাব সদস্য এম এ কাইয়ুম, সহ সভাপতি সুধাংশু শেখর হালদার, সহ সভাপতি মোস্তফা উদ্দিন, শ্রীমঙ্গল শাখার সাধারণ সম্পাদক আবুজার বাবলা, সিনিয়র সদস্য মামুনুর রহমান চৌধুরী মসু, অনলাইন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ চৌধুরী সুমন, বাংলাদেশ প্রেসক্লাব এর জেলা সভাপতি রুমান আহমদ, দুর্নীতি মুক্তকরণ যুব ফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক এম এ সামাদ রাজা, সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক সুলতানুল ইসলাম, অনলাইন প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক ইমরান খান, দৈনিক স্বাধীন বাংলা প্রতিনিধি রুমানা আক্তার, শিপা, জসীম উদ্দিন, রুহুল আলম রনি প্রমুখ। বক্তারা বলেন সারাদেশে সাংবাদিকদের কন্ঠরোধ করার যে অপচেষ্টা চলছে তার ই অংশ হিসেবে এই হত্যাকান্ড। মুজাক্কির এর হত্যাকারীদের কে চিহ্নিত করে এর বিচার, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে কালো আইন বাতিল ও সারা দেশে সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। বক্তারা সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধে সকল সাংবাদিক সংগঠন কে এক যুগে কাজ করার আহবান জানান।
|
|
|
|
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি: হবিগঞ্জ শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের জগতপুর এলাকায় যাত্রীবাহী বাস ও ব্যাটারী চালিত অটো রিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনার স্থলেই অটো চালক মো: সুহান(১৮) মিয়া নিহত হয়েছেন। নিহত অটো চালক সুহান চুনারুঘাট সদর ইউনিয়নের হাসারগাও গ্রামের মৃত আ: আজিজের ছেলে ও ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার আ: জলিলের ভাতিজা। এসময় সুহানের সহপাঠী সাহাব উদ্দিন(১৯)নামে আরেকজন গুরুতর আহত হয়েছেন। সাহাব উদ্দিন একই এলাকার আ: মনাফের পুত্র।
পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সকালে চুনারুগাটের হাসারগাও থেকে প্রতিদিনেরন্যায় টমটমযোগে ব্যাটারীর পানি সাফলাই দিতে বের হয় সুহান সাথে তার সহপাঠী সাহাব উদ্দিন। তাঁরা শায়েস্তাগঞ্জ থেকে হবিগঞ্জ যাওয়ার পথে সকাল অনুমান ১০টার দিকে শায়েস্তাগঞ্জ জগতপুর এলাকায় পৌঁছালে টমটমের সঙ্গে সিলেটগামী (ঢাকা মেট্রো-ব- ১১-৫৯৬৪) যাত্রীবাহী বিরতীহীন বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে অটোরিকশা টমটমটি দুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই ওই চালক নিহত হন। এসময় সাহাব উদ্দিন গুরুতর আহত হন। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আশঙ্কাজনক সাহাব উদ্দিনকে ঢাকা পেরণ করেন। এ ঘটনায় বাসটি জব্দ করা হয়েছে। তবে চালক ও সহকারী পালিয়েছেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শাস্তোগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় দেব বলেন, নিহতর পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায় বিকেল ৩টায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরস করা হয়েছে।
|
|
|
|
সিলেট অফিস : সিলেট শহরতলির রশিদপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দুটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৭ জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আরও অন্তত ১৮ জন আহত হয়েছেন। তাদের সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে সিলেট এ দুর্ঘটনা ঘটে।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) বি এম আশরাফউল্লাহ তাহের জানান, নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে। স্থানীয় একটি সূত্র জানায়, দুর্ঘটনায় দুই বাসেরই চালক নিহত হয়েছেন।
পুলিশ জানায়, এনা পরিবহনের একটি বাস সিলেট থেকে ঢাকা যাচ্ছিল। অন্যদিকে লন্ডন এক্সপ্রেস নামে একটি বাস ঢাকা থেকে সিলেট আসছিল। সিলেট শহরতলির রশিদপুরে একটি পেট্রোলপাম্পের কাছে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বাস দুটির মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
দুর্ঘটনার পর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
স্বাধীন বাংলা/জ উ আহমাদ
|
|
|
|
কানাইঘাট প্রতিনিধি: আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কানাইঘাট সদর ইউনিয়ন থেকে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চান উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুল হেকিম শামীম। ইউপি নির্বাবচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে তিনি দলের সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের সাথে মতবিনিময় ও যোগাযোগ করে যাচ্ছেন। সদর ইউনিয়নের নির্বাচনে দলের পরীক্ষিত কর্মী ও দক্ষ সংঘটক আব্দুল হেকিম শামীমকে দলীয় মনোনয়ন দেয়ার জন্য নেতাকর্মীরা সর্বত্র ব্যানার ও বিলবোর্ড লাগিয়েছেন।
দলের নেতাকর্মীরা জানান, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান আব্দুল হেকিম শামীম ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। উপজেলার ছাত্রলীগের দীর্ঘদিনের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্ব পালনে করেন আব্দুল হেকিম শামীম। পাশাপাশি তিনি বর্তমানে জেলা যুবলীগের সদস্য এবং উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কানাইঘাট বাজার বনিক সমিতির সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। দলের একজন পরীক্ষিত কর্মী হিসাবে বিভিন্ন সময়ে সংগঠনের জন্য কাজ করতে গিয়ে এবং বিগত চারদলীয় জোট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেত গিয়ে জুলুম-নির্যাতন, মামলা, হামলা ও কারাবরণ করেন আব্দুল হেকিম শামীম।
এছাড়া সংগঠনের কাজ করতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে আজও শারীরিক ভাবে কষ্ট পোহাতে হচ্ছে তাকে বলে দলের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা জানান। দলের জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করা আব্দুল হেকিম শামীমকে কানাইঘাট সদর ইউনিয়নের আসন্ন নির্বাচনে নৌকা প্রতিকের মনোনয়ন দেয়ার জন্য উপজেলা আওয়ামীলীগের ত্যাগী নেতাকর্মী ও সদর ইউনিয়নের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা দলের হাইকমান্ড, জেলা ও উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
এক প্রতিক্রিয়ায় সাবেক ছাত্রনেতা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হেকিম শামীম বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমানের একজন আদর্শ সৈনিক হিসাবে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতে গিয়ে অসংখ্যবার নির্যাতন জেল-জুলুম ও মামলা হামলার শিকার হই। কখনো দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেইনি। সদর ইউনিয়নের দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীর অনেকদিন থেকে আমাকে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধিতা করার জন্য বারবার অনুরোধ করে আসছেন। নেতাকর্মীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে অবহেলিত কানাইঘাট সদর ইউনিয়নের কাঙ্খিত উন্নয়ন করার লক্ষ্যে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। দলের নেতৃবৃন্দ আমার সাংগঠনিক অবস্থা বিবেচনা করে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন দিবেন বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
|
|
|
|
সিলেট প্রতিনিধি: মহামারী করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলা ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গকারী শহীদদের বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করেছেন সিলেটবাসী। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও সাধারণ মানুষের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো। আজ রোববার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাতের প্রথম প্রহরে (১২টা ১ মিনিট) সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছিল লাখো জনতার ঢল।
ফুল হাতে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরসহ সব ভাষা শহীদের ফুলেল শ্রদ্ধা জানালেন আপামর জনতা। শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য নগরের চৌহাট্টা-জিন্দাবাজার সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে লাখো জনতার শ্রদ্ধার পুষ্পাঞ্জলীতে ভরে ওঠে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার বেদি।
প্রথমে শহীদ মিনার বাস্তবায়ন পরিষদ, জেলা ও মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শুরু হয়। সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, বিভাগীয় কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি অব পুলিশ, পুলিশ কমিশনার, ডিআইজি প্রিজন, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার কমান্ডেন্ট আরআরএফ, আর্মড পুলিশ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এরপর একে একে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের সিভিল ও প্রশাসনের প্রধান, বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিষ্ঠান সরকারি প্রটোকল অনুযায়ী ক্রমানুসারে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন। এছাড়া, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, সিলেট জেলা পরিষদ, সদর উপজেলা, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শহীদ বেদিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
সিলেট জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়রের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সিলেট বিভাগীয় কমিশনার, সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি, মহানগর পুলিশ কমিশনার, জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার, জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, জেলা পরিষদ, সদর উপজেলা, সিলেট জেলা প্রেসক্লাব, সিলেট প্রেসক্লাব, ইমজা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শহীদ বেদিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
|
|
|
|
সিলেট ব্যুরো: দীর্ঘদিন পর জমে উঠেছে সিলেটের পর্যটন স্পট সমূহ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা পর্যটকদের পদচারণায় মূখরিত হয়ে উঠেছে সিলেটের পর্যটন স্পট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সিলেট নগরীসহ সকল পর্যটনস্পটের হোটেল-মোটেলগুলোতে সপ্তাহখানেক আগে থেকেই অনেকে বুকিং দিয়ে রেখেছিলেন। হযরত শাহজালাল(রহ.) দরগাহ শরীফ, বিছনাকান্দি, জাফলং, লালাখাল, ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর,মাধবকুন্ড, লোভাছড়া ও তাহিরপুরের শিমুল বাগানসহ বিভাগের সকল পর্যটন স্পটে ঢল নামে পর্যটকদের। মহান একুশে ফেব্রুয়ারী ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলে টানা তিনদিনের ছুটিকে পেয়ে ইতোমধ্যে সিলেটে এসেছেন কয়েক হাজার পর্যটক । এতে রেস্তোরা ও আবাসিক হোটেল ব্যবসায়ীদের মুখে হাসি ফুটেছে। তবে বেড়াতে আসা পর্যটকদের জায়গা দিতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছেন হোটেল কর্তৃপক্ষ।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বসন্তের শুরুতে জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল ও পান্তুমাই ঝর্ণাসহ বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় পর্যটকদের ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। শুক্রবার থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে কয়েক সহস্রাধিক যানবাহন নিয়ে পর্যটকের আগমন ঘটে গোয়াইনঘাটের বিভিন্ন পর্যটন এলাকায়। জাফলং জিরো পয়েন্ট, আদিবাসী খাসিয়া পল্লী, এশিয়ার সেরা সমতল জাফলং চা বাগান ছিল পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ। এতে পর্যটক আর পর্যটকবাহী যানবাহনের কারণে জাফলংয়ের বিজিবি ক্যাম্প, মামার দোকানসহ কোথাও তিলধারণের ঠাঁই ছিল না। হোটেল রেস্তোরাঁ ছিল চরম ব্যস্ততার মধ্যে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত সিলেট-তামাবিল মহাসড়কে ছিল সারিবদ্ধ যানবাহনের আসা যাওয়া। অপরদিকে, সাত পাহাড়ের মোহনা অবলোকন করতে পর্যটকরা ছুটে যান বিছনাকান্দিতে। পর্যটকদের এই ঢল সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন হোটেল-রেস্তোরাঁর মালিকরা।
এদিকে, বিশ্বের ‘দ্বিতীয় সুন্দরবন’ খ্যাত রাতারগুল ‘সোয়াম্প ফরেস্ট’এলাকায়ও পর্যটকদের উপস্থিতি কোন অংশে কম ছিল না। মায়াবতী ঝর্ণা আর পান্তুমাই ঝর্ণার আসল যৌবনের রূপ না থাকলেও পর্যটন পিপাসুদের বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ার কেউ থামাতে পারেনি। প্রকৃতি কন্যা হিসেবে পরিচিত সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে পাথরের সারি সারি স্তূপ জাফলংকে করেছে আকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ভারত পাহাড়-টিলা আর ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ। পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেল জলের খেলা দেখতে পর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। এছাড়াও আদিবাসী জনগোষ্ঠী খাসিয়া সম্প্রদায়ের বসতঘর, খাসিয়া জনগোষ্ঠীর পান চাষ, জাফলং চা বাগানসহ আশপাশে হাজার হাজার পর্যটকের আগমন ঘটেছে। গোয়াইনঘাট থানার ওসি আব্দুল আহাদ জানান, টানা ৩ দিনের ছুটির জন্য পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় এখন এই অঞ্চলে। পর্যটকদের সেবা দিতে প্রতিটি পর্যটন কেন্দ্রে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এফবিসিসিআই এর পরিচালক ও সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি খন্দকার সিপার আহমদ জানান, বৈশ্বিক করোনা মহামারী পরিস্থিতির প্রথম দিকে সিলেটসহ সবখানেই হোটেল ব্যবসায়ীরা কিছুটা ক্ষতির সম্মুখীন ছিলেন। বর্তমানে এই অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে। শুধু পর্যটকই নন, বর্তমানে প্রায় সাড়ে ৩শ’ প্রবাসী নগরীর বিভিন্ন হোটেল-মোটেলে অবস্থান করছেন। যার ফলে হোটেল ব্যবসায় গতি ফিরেছে।
|
|
|
|
জৈন্তাপুর প্রতিনিধি: সিলেট তামাবিল সড়কের দামড়ি নামক স্থানে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক নদীতে পড়ে গেলে চালক সহ ২ জন নিহত হয়।
সরজমিনে জানা যায়, রোববার ভোরে ৪ টায় জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের দামড়ী ব্রিজের পাশে ঘটনা টি ঘটে। দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন জৈন্তাপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি দল। এসময় সিলেট তামাবিল সড়ক এলাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হলে পুলিশের ও এলাকাবাসীর সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। নিহত ড্রাইভারের নাম এবাদুর রহমান(৩০), সে জৈন্তাপুর উপজেলার নিজপাট বন্দরহাটি গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে। অপরজন রাসেল আহমদ তাঁর বাড়ি তামাবিল এলাকার বলে জানা গেছে। ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স, সিলেটের উপ সহকারি পরিচালক শওকত আলী জোয়ার্দার জানান, খবর পেয়ে সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় নদীতে পড়ে থাকা গাড়ীর ভিতর থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে পাঠানোও হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাকটি উদ্ধার করছে জৈন্তাপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
জৈন্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মহসিন আলী জানান, সংবাদ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করি। নিহত দুইজনের একজন ট্রাকের ড্রাইভার ও অপরজন ট্রাকের হেলপার বলে জানা গেছে। এরা ঘটনাস্থলে নিহত হন বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
|
|
|
|
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জে ফসলরক্ষা বাঁধের কাজে ধীরগতি, দুর্নীতি অনিয়মের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে হাওর বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি। রোববার সকালে শহরের আলফাত উদ্দিন স্কয়ার রোড এলাকায় অনুষ্ঠিত হয় এ মানববন্ধন।
মানববন্ধনে বক্তারা চলমান পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজের ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সুনামগঞ্জে কৃষকদের উন্নয়নে ফসলরক্ষা বাঁধ তৈরি করা হলেও আসলে উন্নয়ন হচ্ছে সরকারি আমলাদের। নির্ধারিত ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে হাওরে ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ শেষ করার কথা হলেও এখনো অধিকাংশ বাঁধের কাজ শুরুই হচ্ছে না, এছাড়া ফসলরক্ষা বাঁধের কাজে বিভিন্ন রকমের অনিয়ম দুর্নীতি হচ্ছে, কোথাও কোথাও বালু দিয়ে, কোথাও পুরাতন বাঁধের মাটি তুলে আবার নতুন করে বাঁধে দেওয়া হচ্ছে। সরকার খাদ্যে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে ফসল রক্ষায় কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দিচ্ছেন। সরকারের এই মহৎ উদ্যোগকে অনিয়ম ও দুর্নীতির মহোৎসবের মাধ্যমে সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পায়তারা করছেন তারা। আমরা কঠোর বার্তা দিয়ে বলতে চাই সুনামগঞ্জে হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজে যে দুর্নীতি হচ্ছে সেগুলো নিয়ে কোন কথাই বলছেন না আমাদের জনপ্রতিনিধি এমপিরা। তাদের বলতে চাই এবার হাওরে বাঁধ ডুবে গেলে এমপিদেরও তার দায়ভার নিতে হবে।
বক্তারা আরও বলেন, হাওরের বাঁধের কাজে জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন হতাশা ব্যক্ত করেছেন, তবুও অদৃশ্য কারনে বাঁধ নির্মাণের দায়িত্বরতা তার কোন তোয়াক্কা করছেন না, পিআইসিকে কলুষিত করতে তারা এমন অনিয়মে লিপ্ত হয়েছেন। ২০১৭ সালের পুনঃরাবৃত্তি হলে কঠোর আন্দোলন হবে এবং দায়ীদের আইনের মাধ্যমে তার বিচার করা হবে। হাওর আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালেহীন চৌধুরী শুভ’র পরিচালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, হাওর বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্ঠা নারী নেত্রী শীলা রায়, রমেন্দ্র কুমার দে মিন্টু, কার্যকরী কমিটির সহ- সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান, কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজন সেন রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক নির্মল ভট্টাচার্য্য, কুদরত পাশা, হাওর বাঁচাও জেলা কমিটির আহবায়ক ও লেখক সুখেন্দু সেন, সদর উপজেলা কমিটির সাাধারণ সম্পাদক শহীদনূর আহমেদ, সাবেক পৌর কাউন্সিলর সঞ্চিতা চৌধুরী, হাওর বাঁচাও আন্দোলনের নেতা আনোয়ারুল হক, মহিলা পরিষদ নেত্রী শিল্পী বেগম, শিরীন আক্তার, হাওর বাঁচাও আন্দোলনের মোল্লাপাড়া ইউপি’র আহ্বায়ক আল আমিন, ব্যবসায়ী নুরুজ্জামান হোসাইন, জালাল আহমদ, জেলা জাসদ যুব জুটের সভাপতি মখলিস আলী প্রমুখ।
|
|
|
|
জকিগঞ্জ(সিলেট) প্রতিনিধি: সিলেটের জকিগঞ্জ সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে অবৈধ লাইসেন্স বিহীন ট্রলি-ট্রেক্টারের বিরুদ্ধে নিয়মিত থানা পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গত কয়েকদিনে ধরে এ অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে জকিগঞ্জ থানা পুলিশ।
কৃষি কাজে ব্যবহ্যত মেশিনের ওপর বডি লাগিয়ে বিভিন্ন সড়কে অবৈধভাবে ট্রলি চলাচল করছে। যা যাত্রী সাধারণ সড়কের ওপর দিয়ে চলাচলে প্রতিনিয়ত ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। ছোট-বড় দুর্ঘটনাসহ প্রাণহানির ঘটনাও ঘটছে। এর বিকট শব্দে মারাত্মক পরিবেশ দূষণ হচ্ছে। সড়কে বিশৃঙ্খলা ও দুর্ঘটনা বন্ধসহ দ্রুতগতির ও কমগতির যানবাহন চলাচল বন্ধ করতে রয়েছে এ অভিযান।
জকিগঞ্জ থানা সূত্রে জানা যায়, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর মোঃ আব্দুন নাসের এর সার্বিক দিক নির্দেশনায়, টি.এস.আই মোঃ আব্দুল ওয়াহিদে’র নেতৃত্বে টিম জকিগঞ্জের এ.টি.এস.আই বিদ্যুৎ রায়, বিলাল আহমদ, আব্দুলাহ-আল মুসলিম, কং চন্দ্রন গৌর উপজেলার বিভিন্ন সড়ক এলাকায় এসব অভিযান চালিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলার বিভিন্ন সচেতন মহলের লোকজন এই অভিযান কে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এই অভিযান অব্যাহত থাকলে রাস্তাঘাট ভালো থাকবে এবং দুর্ঘটনা কমে যাবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শীত মৌসুমে জকিগঞ্জ উপজেলায় ট্রলি-ট্রাক্টর বা পাওয়ার টিলারচালিত এই যান দিয়ে সাধারণত ইটভাটার ইট, বালু বা মাটি পরিবহন করা হয়। অথচ ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলার দুটিই মাঠে কৃষিকাজের জন্য অনুমোদিত; সড়ক-মহাসড়কে পণ্য বা অন্যান্য সামগ্রী বহনের অনুমতি নেই। স্থানীয় কিছু অসাধু লোকজন বিভিন্ন উপজেলা থেকে ট্রলি-ট্রাক্টর বা পাওয়ার টিলার ভাড়া করে নিয়ে এসব কাজে ব্যবহার করছেন। লাইসেন্স বিহীন গাড়িতে রয়েছেন অদক্ষ চালক, নেই কোন সিগনাল, ব্রেক পুরো গাড়ি ক্লাসের উপর নির্ভরশীল যার ফলে দুর্ঘটনার মাত্রা দিন দিন বেড়ে চলছে।
সড়কে পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হওয়ায় গ্রামের ভিতরে চলছে তাদের কার্যক্রম। উপজেলার ৬ নং সুলতানপুর ইউনিয়ন ও ৯ নং মানিকপুর ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকায় ছোটখাটো দুর্ঘটনার খবর ইতিমধ্যে রয়েছে। গত রবিবার মাঝবন গ্রামে মোটরসাইকেল ও ট্রলি দুর্ঘটনায় একজন গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। পারিবারিক সূত্রে জানা যায় তার অবস্থা খুব মর্মান্তিক এখনো জ্ঞান ফেরেনি।
জকিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর মোঃ আব্দুন নাসের বলেন, সড়কে বিশৃঙ্খলা ও দুর্ঘটনা বন্ধ করতে ট্রলি-ট্রেক্টারের বিরুদ্ধে থানা পুলিশের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
|
|
|
|
কানাইঘাট প্রতিনিধি: কাল ১৪ ফেব্রুয়ারি সিলেটের কানাইঘাট পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসব মুখর, শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার জন্য নির্বাচন কমিশন ও উপজেলা প্রশাসন এবং আইন-শৃংখলা বাহিনর পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্ততি গ্রহন করা হয়েছে। পৌরসভার সর্বত্র আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের টহল জোরদারের পাশাপাশি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা মাঠ পর্যায়ে তৎপর রয়েছেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ আবুল হাসনাত ও কানাইঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন কানাইঘাট পৌরসভার নির্বাচন উৎসব মুখর সুষ্টু নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পন্ন করার জন্য শনিবার বিকেলের দিকে ৯টি ভোট কেন্দ্রে ব্যালেট বাক্স সহ নির্বাচনী মালামাল এবং প্রতিটি কেন্দ্রে দায়িত্বরত আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্য এবং প্রিসাইডিং, সহকারি প্রিসাইডিং কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। কাল সকাল বেলায় ৯টি কেন্দ্রে ব্যালেট পেপার ভোট গ্রহনের পূর্বে পৌঁছে দেওয়া হবে।
এ দিকে শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ট নির্বাচনের লক্ষ্যে কানাইঘাট পৌরসভাকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে দুই প্লাটুন বিজিবি। প্রতিটি সংরক্ষিত কেন্দ্রে একটি করে র্যাবের টহল দল ও মোবাইল ফোর্স রয়েছে, পাশাপাশি রয়েছে পুলিশের ট্রাইকিং ফোর্স। এছাড়াও প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে একজন করে মোট ৯জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন। আনসার সদস্যদের পাশিপাশি কেন্দ্র প্রতি ১১জন পুলিশ ও ঝুকিঁপুর্ণ কেন্দ্রে ১৩ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। এবার কানাইঘাট পৌরসভায় ৯টি ভোট কেন্দ্রে ১৯ হাজার ৪ শত ২৭জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ৯ হাজার ৮শত ৮০ জন এবং মহিলা ভোটার সংখ্যা ৯ হাজার ৫শত ৪৭ জন। কানাইঘাট পৌরসভার নির্বাচনে মেয়র পদে ৬জন প্রার্থী ও ৯টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৩৯জন এবং সংরক্ষিত ৩টি ওয়ার্ডে ৯জন মহিলা কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদিকে ভোটাররা যাতে করে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে তাদের ভোটারধিকার প্রয়োগ করতে পারেন এজন্য সুষ্ট ও নিরপেক্ষভাবে ভোট গ্রহনের দাবী জানিয়েছেন বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী হাজী শরীফুল হক, স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী বর্তমান মেয়র নিজাম উদ্দিন, স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সোহেল আমিন, কাওছার আহমদ ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হাফিজ মাওলানা নজির উদ্দিন।
|
|
|
|
কুলাউড়াপ্রতিনিধি: কুলাউড়াউ পজেলার ভাটেরা রেলস্টেশনের অদুরে হোসেনপুর নামক স্থানে মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর ২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ট্রেনের বগি লাইনচ্যুতির ফলে সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে সিলেটের সাথে সারাদেশের ট্রেন যোগাযোগ। বরমচাল স্টেশন মাস্টার শফিকুল ইসলাম কাজল জানান, সিলেটগামী তেলবাহী একটি ট্রেন বেলা ২টা নাগাদ ভাটেরা স্টেশন অতিক্রমকরার পর হোসনপুর নামক স্থানে একটি বগির ৪টি চাকা লাইনচ্যুত হয়। কুলাউড়া স্টেশন মাস্টার মুহিবুর রহমান জানান, খবর পেয়ে কুলাউড়া স্টেশন থেকে উদ্ধারকারী একটি ট্রেন ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল স্বাভাকি হয়নি।
|
|
|
|
সিলেট প্রতিনিধি: ১৭ পরগনার বিশিষ্ট মুরব্বি ও শিক্ষানুরাগী সিলেটের খাদিমপাড়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের সাবেক তিন বারের মেম্বার তমিজ উদ্দিন আহমদের ৩২ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ (শুক্রবার) তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে কোরআন তেলাওয়াত, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে মরহুমের পরিবার।
তমিজ উদ্দিন আহমদ, জামিয়া ইসলামিয়া (দারুল হাদিস) দরগাহে হযরত শাহপরাণ (রহ.) মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা, শাহপরাণ (রহ.) উচ্চ বিদ্যালয় ও কৃষ্ণ গোবিন্দ সরকারী প্রাইমারি বিদ্যালয়ের উদ্যোক্তা ও খাদিমপাড়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের তিন বারের ইউপি সদস্য ছিলেন।
মৃত্যুকালে তিনি ৫ ছেলে ও ৩ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন তমিজ উদ্দিন আহমদ। বর্তমানে দুই ছেলে কামাল আহমদ ও জামাল আহমদ লন্ডন প্রবাসী। অপর ছেলেদের মধ্যে আলহাজ্ব গৌছ উদ্দিন (পাখি) ৪নং ওয়ার্ডের সদস্য ছিলেন ৩ বার। বাকি দুই ছেলে আনোয়ার হোসেন ও আলমগীর হোসেন ব্যবসা করেন।
তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে খাদিমপাড়াসহ দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তাঁর পরিবার।
উল্লেখ্য, তমিজ উদ্দিন আহমদ ১৯৮৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার: মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার বিভিন্ন এলাকার প্রভাবশালীরা নির্বিঘ্নে ফসলি উর্বর কৃষি জমি নষ্ট করে ব্যাপক হারে মাটি উত্তোলন করছে। এতে হাজার হাজার হেক্টর দু’ফসলি কৃষি জমি থেকে উর্বর মাটি কেটে নেয়ায় হচ্ছে বিভিন্ন অঞ্চলে। এসব ফসলি জমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার পর তা পরিবহনের জন্য পাকা ও কাঁচা সড়ক ব্যবহার করা হচ্ছে। মাটি বোঝাই যন্ত্রদানব ট্রাক্টর ও ট্রাক চলাচল করার কারণে রাস্তায় মাটি পড়ে তা অন্যান্য যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। আর সড়কগুলো নষ্ট হওয়ায় ভোগান্তি পোহাচ্ছে এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণ।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, কৃষি জমির উর্বর মাটি ৬ ইঞ্চি পরিমাণ গভীরতা চাষাবাদ উপযোগী। এই মাটি সরিয়ে ফেলা হলে পরের ৪-৫ বছর এ জমিতে ভালো ফসল হয় না। প্রচুর গোবর ও জৈবসার দিয়ে মাটিকে উৎপাদনের উপযোগী করতে কোন কোন ক্ষেত্রে আট দশ বছর লেগে যায়। যা শুধু কৃষকেরই ক্ষতি হচ্ছে না এতে গোটা দেশের কৃষিজ উৎপাদনে মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে যা অপূরনীয়। এই জমিকে উপযোগী করতে প্রচুরপরিমাণ কৃত্রিম ও জৈবসার জমিতে দিতে হয়।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, শ্রীমঙ্গল উপজেলার মির্জাপুর, ভূনবীর, সিন্দুরখান, আশিদ্রোন, কালাপুর শ্রীমঙ্গল ইউনিয়নে বিভিন্ন এলাকা হইতে কৃষি জমির কেটে মাটি নেয়া হচ্ছে। এইসব মাটি ট্রাক ও ট্রাষ্টর বুঝাই করে নেয়া হচ্ছে বিভিন্ন অঞ্চলে। এতে দিন দিন কমে আসছে আবাদি জমি। বিশেষ করে তিন ফসলি জমিতে পুকুর খনন করায় খাদ্য ফসল উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পড়তে যাচ্ছে।
শ্রীমঙ্গল ইউনিয়নের রূপশপুর গ্রামের কৃষক মো. রাজু মিয়া জানান, উঁচু ফসলের জমিতে পানি না উঠায় আমাদের ফসলি জমির মাটি বিক্রি করতে হয়। তাছাড়া আমরা জানতাম না মাটি কাটলে ফসলে উর্বরতা কমে। আজ জানলাম আর কোন দিন জমির মাটি বিক্রয় করব না।
সিন্দুরখাঁন ইউনিয়নের দরবেশনগর গ্রামের কৃষক মো সাজ্জাদ মিয়া জানান, আমাদের এলাকায় যেসব জমি উচু, পানি থাকে না সেসব জমি কেটে মাটি বিভিন্ন স্থানে স্থানান্তর করা হয়। এ বছরও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আমাদের জমি থেকে যারা মাটি কেটে নেন তারা পরবর্তীতে আমাদের জৈবসার গোবর ও নানা ধরণের সার দিয়ে সহায়তা করেন। মাটি কেটে নেয়ার ফলে জমির উর্বরতার যে ঘাটতি হয় তা গোবর ও সারে পূর্ণ হয়ে যায়। তিনি ফসলী জমি থেকে মাটি কেটে নেয়ায় ফসলী জমির যে উর্বরতা হ্রাস পাচ্ছে তা জানেন না বলে জানান।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিলুফার ইয়াসমিন মোনালিসা সুইটি বলেন, কৃষি জমির উর্বর মাটি ৬ ইঞ্চি পরিমাণ গভীরতা হলে। এই জমিতে প্রচুর গোবর ও জৈবসার দিয়ে মাটিকে উৎপাদনের উপযোগী করতে আট দশ বছর লেগে যায়। যা শুধু কৃষকেরই ক্ষতি হচ্ছে না এতে গোটা দেশের কৃষিজ উৎপাদনে মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে যা অপূরনীয়। এই জমিকে উপযোগী করতে প্রচুর পরিমাণ কৃত্রিম ও জৈবসার জমিতে দিতে হয়। কৃষকদের সাথে আমরা মাঠ পর্যায়ে এবিষয়ে আলোচনা করে থাকি।
মৌলভীবাজার মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো.সাইফুল ইসলাম বলেন, জমির মাটি যদি নেয়া হয়। এই জমিকে উপযোগী করতে প্রচুর পরিমাণ কৃত্রিম ও জৈবসার জমিতে দিতে হয়। আমরা প্রতি মিটিংয়ে এনিয়ে আলোচনা করে থাকি।
এবিষয় শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলামকে ফোন পাওয়া যায় নি।
|
|
|
|
নিজাম উদ্দিন কানাইঘাট (সিলেট) থেকে: সিলেটের কানাইঘাট পৌরসভার নির্বাচন আর মাত্র ৩দিন বাকি। ১৪ ফেব্রুয়ারি এ পৌরসভার ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীদের প্রচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে গোটা পৌরএলাকা। মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা তাদের সমর্থকদের নিয়ে শেষ পর্যায়ে ব্যাপক প্রচারণা ও পথ সভা, উঠান বৈঠক, গণসংযোগ পুরোদমে চালিয়ে যাচ্ছেন। সর্বত্র ভোট নিয়ে পৌরবাসীর মধ্যে চলছে ব্যাপক আলোচনা।
নির্বাচনে মেয়র পদে ৬জন ও ৯টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৩৯জন এবং সংরক্ষিত ৩টি ওয়ার্ড থেকে ৯জন মহিলা প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে কানাইঘাট পৌরসভায় মোট ভোটারের সংখ্যা হচ্ছে ১৯,৪২৭জন। তার মধ্যে পুরুষ ভোটার হচ্ছেন ৯,৮৮০ এবং মহিলা ভোটার হচ্ছেন ৯৫৪৭ জন।
মেয়র পদে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক মেয়র লুৎফুর রহমান (নৌকা), বিএনপি মনোনীত প্রার্থী পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হাজী শরীফুল হক (ধানের শীষ) প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান মেয়র উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন (নারিকেল গাছ), অপর দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী সোহেল আমিন (জগ), কুয়েত প্রবাসী জামায়াত ঘরনার প্রার্থী কাওছার আহমদ (মোবাইল ফোন) ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হাফিজ নজির আহমদ (হাতপাখা) নিয়ে লড়ছেন।
আওয়ামীলীগের প্রার্থী লুৎফুর রহমানের পক্ষে সিলেট জেলা, উপজেলা ও পৌর আওয়ামীলীগের কর্মীরা মরিয়া হয়ে প্রতিদিন প্রচারণা চালাচ্ছেন। বিএনিপি সমর্থিত প্রার্থী শরীফুল হকের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে দলের নেতাকর্মীদের প্রচরাণা করতে দেখা গেছে। পাশাপাশি স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীরা প্রচারণায় পিছিয়ে নেই। তবে আওয়ামীলীগের তৃণমূলের অনেক নেতাকর্মীদের স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সোহেল আমিন ও বর্তমান মেয়র স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দিনের পক্ষে কাজ করতে দেখা গেছে। নানা সমীকরণে আওমীলীগ ও বিএনপির প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়ে চমক দেখাতে পারেন। নির্বাচনে দলের বাহিরে এলাকা ও আঞ্চলিকতার টান ভোটের মাঠে পরিলক্ষিত হচ্ছে।
ইতোমধ্যে নির্বাচনকে অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পন্ন করতে সিলেটের নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সাল কাদির মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় করেছেন। সিলেট পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন সকল ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সরকারি কর্মকর্তা ও আইন-শৃংখলার বাহিনীর কর্মকর্তারা অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহন করেছেন।
তবে ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ও বিএনপির প্রার্থীর সাথে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সোহেল আমিন ও মেয়র স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দিনের মধ্যে চতুর্থ মুখী হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই হবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ আখলাকুল আম্বিয়া নির্বাহী সম্পাদক: মাে: মাহবুবুল আম্বিয়া যুগ্ম সম্পাদক: প্রদ্যুৎ কুমার তালুকদার সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: স্বাধীনতা ভবন (৩য় তলা), ৮৮ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০। Editorial & Commercial Office: Swadhinota Bhaban (2nd Floor), 88 Motijheel, Dhaka-1000. সম্পাদক কর্তৃক রঙতুলি প্রিন্টার্স ১৯৩/ডি, মমতাজ ম্যানশন, ফকিরাপুল কালভার্ট রোড, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত । ফোন : ০২-৯৫৫২২৯১ মোবাইল: ০১৬৭০৬৬১৩৭৭ Phone: 02-9552291 Mobile: +8801670 661377 ই-মেইল : dailyswadhinbangla@gmail.com , editor@dailyswadhinbangla.com, news@dailyswadhinbangla.com
|
|
|
|