বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩ বাংলার জন্য ক্লিক করুন
  
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

   অর্থ-বাণিজ্য -
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 
পাঁচদিনে ব্রয়লার মুরগির দাম কমল ৯০ টাকা

নিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের বাজারে ব্রয়লার মুরগীর দাম আরও ২০ টাকা কমেছে। এ নিয়ে গত পাঁচদিনের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতি কেজিতে ৮০-৯০ টাকা পর্যন্ত কমল। পোলট্রি খাতের শীর্ষস্থানীয় চার প্রতিষ্ঠান খামার পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতি কেজি ১৯০-১৯৫ টাকা নির্ধারণের পরেই বাজারে এমন নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২১০ টাকায়, যা গতকাল সোমবার ছিল ২২০ থেকে ২৩০ টাকা।
অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে দাম কমেছে কেজিতে ২০ টাকা। এ দাম রোজা শুরুর আগের দিন (২৩ মার্চ) ৩০০ টাকা ছুঁই ছুঁই করছিল।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতিদিন বাজারে মুরগির দাম কমছে। করপোরেট কোম্পানিগুলো দাম কমিয়ে দেওয়ার কারণে প্রান্তিক খামারে মুরগির দাম আরও বেশি কমেছে। বর্তমানে পাইকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি ব্রয়লার ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ দাম আরও কমতে পারে।

রামপুরা বাজারের মুরগি বিক্রেতা মোমেন হোসেন বলেন, সরকার দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার পর থেকে মুরগির দাম কমছে। দু-একদিনের মধ্যে দাম আরও কমবে, ২০০ টাকার নিচে থাকবে।

তিনি বলেন, আজ যা বিক্রি করছি সেগুলো গতকালের দামে কেনা। আজ সকালে যারা কাপ্তানবাজার থেকে মুরগি এনেছেন, তারা ২০০ টাকা দরেও বিক্রি করতে পারছেন। আগামীকাল দাম আরও কমবে।

এদিকে, ব্রয়লারের নিম্নমুখী দামের কারণে সোনালি মুরগির দামও কিছুটা কমেছে। বর্তমানে সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ৩৫০ থেকে ৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কয়েকদিন আগেও সোনালি মুরগির দাম ৪০০ টাকা ছুঁই ছুঁই করছিল।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দরদাম করে কিনলে মুরগি বিক্রেতার চাওয়া দামের থেকে আরও ৫-১০ টাকা কবে কেনা যাচ্ছে। অধিকাংশ দোকানে ব্রয়লার প্রতি কেজি ২১০ টাকা চাওয়া হচ্ছে।

আবার পাড়া-মহল্লার কিছু দোকানে এখনো মুরগি বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। কোনো কোনো দোকানে প্রতি কেজি ব্রয়লার ২২০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

পাঁচদিনে ব্রয়লার মুরগির দাম কমল ৯০ টাকা
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের বাজারে ব্রয়লার মুরগীর দাম আরও ২০ টাকা কমেছে। এ নিয়ে গত পাঁচদিনের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতি কেজিতে ৮০-৯০ টাকা পর্যন্ত কমল। পোলট্রি খাতের শীর্ষস্থানীয় চার প্রতিষ্ঠান খামার পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতি কেজি ১৯০-১৯৫ টাকা নির্ধারণের পরেই বাজারে এমন নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২১০ টাকায়, যা গতকাল সোমবার ছিল ২২০ থেকে ২৩০ টাকা।
অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে দাম কমেছে কেজিতে ২০ টাকা। এ দাম রোজা শুরুর আগের দিন (২৩ মার্চ) ৩০০ টাকা ছুঁই ছুঁই করছিল।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতিদিন বাজারে মুরগির দাম কমছে। করপোরেট কোম্পানিগুলো দাম কমিয়ে দেওয়ার কারণে প্রান্তিক খামারে মুরগির দাম আরও বেশি কমেছে। বর্তমানে পাইকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি ব্রয়লার ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ দাম আরও কমতে পারে।

রামপুরা বাজারের মুরগি বিক্রেতা মোমেন হোসেন বলেন, সরকার দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার পর থেকে মুরগির দাম কমছে। দু-একদিনের মধ্যে দাম আরও কমবে, ২০০ টাকার নিচে থাকবে।

তিনি বলেন, আজ যা বিক্রি করছি সেগুলো গতকালের দামে কেনা। আজ সকালে যারা কাপ্তানবাজার থেকে মুরগি এনেছেন, তারা ২০০ টাকা দরেও বিক্রি করতে পারছেন। আগামীকাল দাম আরও কমবে।

এদিকে, ব্রয়লারের নিম্নমুখী দামের কারণে সোনালি মুরগির দামও কিছুটা কমেছে। বর্তমানে সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ৩৫০ থেকে ৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কয়েকদিন আগেও সোনালি মুরগির দাম ৪০০ টাকা ছুঁই ছুঁই করছিল।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দরদাম করে কিনলে মুরগি বিক্রেতার চাওয়া দামের থেকে আরও ৫-১০ টাকা কবে কেনা যাচ্ছে। অধিকাংশ দোকানে ব্রয়লার প্রতি কেজি ২১০ টাকা চাওয়া হচ্ছে।

আবার পাড়া-মহল্লার কিছু দোকানে এখনো মুরগি বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। কোনো কোনো দোকানে প্রতি কেজি ব্রয়লার ২২০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

ব্যাংকে এক পরিবারের তিনজনের বেশি নয়: মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদন
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদে পারিবারিক কর্তৃত্ব হ্রাস করে `ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সকালে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মাহমুদুল হোসেন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। সচিব বলেন, কোনো ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে একটি পরিবারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ তিনজন পরিচালক হতে পারবেন।

বিদ্যমান আইনে সর্বোচ্চ চারজন পরিচালক নিযুক্ত হতে পারছেন। আইনের প্রস্তাবিত সংশোধনী কার্যকর হলে পরিচালনা পর্ষদে পরিবারের কর্তৃত্ব হ্রাস পাবে।

সচিব আরও বলেন, ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ খেলাপি হলে তিনি ব্যাংকের পরিচালক হতে পারবেন না। ঋণের অর্থ পরিশোধ করলেও তিনি পরবর্তী পাঁচ বছর আর পরিচালক হতে পারবেন না।  

তিনি জানান, ঋণ খেলাপিরা দেশের বাইরে যেতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন লাগবে। ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপি হলে ৫০ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা জরিমানা। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হলে প্রতিদিন এক লাখ করে জরিমানা দিতে হবে।

পোশাক কারখানায় ঈদের ছুটি ২১ এপ্রিল থেকে
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

আসছে ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ আগামী ২২ এপ্রিল (শনিবার)। সে হিসেবে ২১ এপ্রিল (শুক্রবার) থেকে ছুটি শুরু হবে বলে জানিয়েছে তৈরি পোশাক মালিক ও রপ্তানিকারক সমিতি বিজিএমইএ।

তবে এ ছুটি নির্ভর করবে চাঁদ দেখার ওপর। তবে স্ব স্ব কারখানা নিজস্ব শিপমেন্ট, কার্যাদেশ প্রোডাকশনের সঙ্গে সমন্বয় করে যদি সুযোগ থাকে ঈদের দুই-তিন দিন আগে শ্রমিকদের ছুটি দেওয়ার অনুরোধ করে সংগঠনটি। এটি সরকারি ছুটি বা সাপ্তাহিক ছুটির দিন শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে জেনারেল ডিউটি করিয়ে সমন্বয় করা যাবে।

সোমবার (২৭ মার্চ) সদস্যভুক্ত কারখানাদের নির্দেশনা দেয় পোশাক খাতের সবচেয়ে বড় এ সংগঠনটি। একই সঙ্গে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের নিরাপদে গ্রামের বাড়ি যাওয়া-আসা নিয়ে ছয় দিক-নির্দেশনা দিয়েছি পোশাক মালিকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন বিজিএমইএ। সংগঠনটি সভাপতি ফারুক হাসান স্বাক্ষরিত এক চিটিতে সদস্যভুক্ত কারখানা মালিক বরাবর পাঠানো হয়েছে।

কারখানা মালিকদের প্রতি বিজিএমইএ’র চিঠিতে বলা হয়, ঈদের ছুটিতে সড়ক, রেল এবং লঞ্চ যাত্রায় একই দিন অতিরিক্ত শ্রমিকের চাপ কমানোর লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর থেকে ধাপে ধাপে শ্রমিকদের ছুটি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন। নিজ নিজ কারখানা নিজস্ব শিপমেন্ট, কার্যাদেশ ও প্রোডাকশনের সঙ্গে সমন্বয় করে যদি সুযোগ থাকে ঈদের দুই-তিন দিন আগে শ্রমিকদের ছুটি দিতে পারবেন। কারখানা কর্তৃপক্ষ যদি মনে করেন তবে রমজান মাসে বিভিন্ন সরকারি বা সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে জেনারেল ডিউটি করে এসব ছুটি সমন্বয় করা যাবে।

শ্রমিকদের জন্য ৬ নির্দেশনা
ঈদের আগে শেষ কার্যদিবসে শ্রমিকদের ছুটির প্রাক্কালে মাল বোঝাই করা ট্রাকে যাতায়াত না করা, তাড়াহুড়ো না করা, রাস্তা যান চলাচল স্বাভাবিক রেখে ফুটপাত দিয়ে হাটা, সাধারণ মানুষের যাতায়াতে বিঘ্ন না করা, অপরিচিত লোকদের দেওয়া খাবার না খাওয়ার বিষয়ে সচেতনতা করার আহ্বান জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, শেষ কর্ম দিবসে শ্রমিকদের নিরাপদে গ্রামের উদ্দেশে যাত্রা করার জন্য প্রয়োজনে কারখানা কর্তৃপক্ষ ৮ থেকে ১০ জনের টিম গঠন করে স্থানীয় ট্রাফিক ডিপার্টমেন্টের সহযোগিতা নিতে পারবেন। কোনও পক্ষ যাতে শ্রমিক অসন্তুষ্ট হওয়ার কোনও ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করতে না পারে সেই দৃষ্টি রাখতে হবে।

কারও প্ররোচনায় শ্রম অসন্তোষ সংঘটিত হতে পারে, এ ধরনের কোনও সিদ্ধান্ত জানতে পারলে প্রয়োজনে স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, কলকারখানা অধিদপ্তর অথবা বিজিএমইএ এর সঙ্গে আলোচনা করার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাক মালিকদের সংগঠনটি।

গবেষক, শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবীদের কাজের সমন্বয় থাকা জরুরি: প্রতিমন্ত্রী
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ। গবেষক, শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবীদের কাজের সমন্বয় থাকা জরুরি।

সোমবার (২৭ মার্চ) বুয়েটে হাইড্রোকার্বন ইউনিট এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের “জ্বালানি গবেষণা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি” সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সাশ্রয়ী মূল্য আমাদের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। আগামীদিনের সিদ্ধান্ত নিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতেই হবে। আমাদের দেশের পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদেরকেই সমাধান বের করতে হবে।

জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের কারিগরি সংস্থা হিসেবে হাইড্রোকার্বন ইউনিট তৈল ও গ্যাসের মজুদ ও সম্ভাব্য উৎস নিরূপন ও হালনাগাদকরণ; জ্বালানি সংক্রান্ত ডাটাবেস এর হালনাগাদকরণ ও সম্প্রসারণ; উৎপাদন বন্টন চুক্তি এবং যৌথ উদ্যোগ চুক্তি বিষয়ে মতামত প্রদান; জ্বালানির অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক বাজার পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ; তৈল ও গ্যাসের অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও উৎপাদন এর পরিকল্পনা ও পর্যালোচনা; জ্বালানি খাতের সংস্কার বিষয়ে সুপারিশ করে। এসব খাতে সত্যিকারের গবেষণা বাড়ানো প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, হাইড্রোকার্বন ইউনিটের সাথে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সমঝোতা গবেষণার ক্ষেত্রকে আরো সম্প্রসারিত করবে।

প্রতিমন্ত্রী এসময় বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির অবস্থা, ভূর্তকি, সেচ, হাইড্রোজেন ফুয়েল, ফসিল ফুয়েল, নাবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি ইকোনমিক্স ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন।

বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব ডঃ মোঃ খায়েরুজ্জামান মজুমদার, বুয়েটের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুল জব্বার খান, জ্বালানি ও টেকসই গবেষণা ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ফারসীম মান্নান মোহাম্মেদি ও হাইড্রোকার্বন ইউনিটের মহাপরিচালক মিজ তাহমিনা ইয়াসমিন বক্তব্য রাখেন।

ড্রেজারসহ যন্ত্রপাতি ক্রয়ে বিআইডব্লিউটিএকে ভ্যাট সুবিধা
                                  

স্বাধীন বাংলা ডেস্ক :

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআইডব্লিউটিএ) চারটি ড্রেজারসহ আনুষঙ্গিক খুচরা যন্ত্রপাতি কেনায় মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট হতে অব্যাহতি সুবিধা দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে সম্প্রতি ইস্যু করা এক চিঠিতে বলা হয়, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন-২০১২ (২০১২ সনের ৪৭ নম্বর আইন) এর ১২৬ ধারার (৩) উপ-ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বিআইডব্লিউটিএকে ওই সুবিধা দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৭ মার্চ) এনবিআরের ভ্যাট বিভাগ সূত্রে জানা গেছে এ তথ্য।

জানা যায়, ইন্টারন্যাশনাল কমপেটিটিভ টেন্ডারিং (আইসিটি) পদ্ধতিতে বৈদেশিক মুদ্রায় আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। যার ধারাবাহিকতায় বিআইডব্লিউটিএ এবং কর্ণফুলী শিপ বিভাগ লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি সম্পাদিত হয়। এরইমধ্যে কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড কর্তৃক উক্ত দরপত্রসমূহের বিপরীতে বৈদেশিক মুদ্রার ঋণপত্র স্থাপিত হয়েছে। কিন্তু বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ঠিকাদারকে চুক্তি অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা অর্থাৎ মার্কিন ডলার পরিশোধ করা হচ্ছে না বলে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এনবিআরকে জানায়।

এ কারণে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ ও বাংলাদেশি মুদ্রায় বিল পরিশোধের নিশ্চয়তা পাওয়ায় চারটি সাকশন ড্রেজারসহ আনুষঙ্গিক যন্ত্রাংশ সরবরাহের ক্ষেত্রে ভ্যাট হতে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

বিদ্যুৎ খাতে অব্যবস্থাপনার দায় জনগণকে নিতে হচ্ছে: সিপিডি
                                  

স্টাফ রিপোর্টার :

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অব্যবস্থাপনা, অদক্ষতা ও প্রক্রিয়াগত দুর্বলতার কারণে ভর্তুকি বাড়ছে। আর বাড়তি ভর্তুকির দায় নিতে হচ্ছে জনগণকে।
ভোক্তারা এখন যে মূল্য পরিশোধ করছে, তা যদি বাজার নির্ভর হতো বাড়তি ভর্তুকি গুনতে হতো না।

সোমবার (২৮ মার্চ) সিপিডির ধানমন্ডি কার্যালয়ে ‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪: সিপিডির সুপারিশমালা’ সংলাপে গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এসব কথা বলেন। সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলন, ভর্তুকির যে সমন্বয়, তা সঠিক পদক্ষেপ নয়। বিদ্যুৎ ও জ্বলানি খাতে যে অতিরিক্ত ক্যাপাসিটি তৈরি হয়েছে এবং এই ক্যাপাসিটির জন্য যে বাড়তি ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে, তার দায় ভোক্তার ঘাড়ে চাপানো মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। বরং এই বাড়তি ক্যাপাসিটির জন্য যে বাড়তি ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে, তার কারণে সরকারকে ভর্তুকির দায় মেটাতে হচ্ছে। এই ক্যাপাসিটি চার্জের মতো কার্যক্রম থেকে সরকারকে বের হয়ে আসতে হবে।

আগামীতে নতুন প্রকল্প নেওয়া ও পুরাতন প্রকল্প নবায়নের ক্ষেত্রে ‘নো ইলেকট্রিসিটি নো পে’ ধরনের একটি পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। তাহলে ভর্তুকির দায় থেকে বিদ্যুৎ খাত বের হয়ে আসতে পারবে, বলেন খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

জ্বালানি খাতে যে উচ্চমূল্য আছে, তা বাজার নির্ভর হলে এই মুহূর্তে মূল্য সমন্বয়ের সুযোগ ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের হিসাবে বলছে, এই মুহূর্তে বিপিসি লাভের ভেতরে রয়েছে। কিন্তু সেই সুযোগ আমরা ভোক্তাকে দিতে পারছি না। সেই জায়গা থেকে বাজারভিত্তিক মূল্য কাঠামোতে যাওয়া এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে যে অদক্ষতা, বিভিন্ন ধরনের সমস্যা, দুর্নীতির সংশ্লেষের কথা বলা হচ্ছে—এগুলোর বিরুদ্ধে আগামীতে জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। এটা না করে ভোক্তার ওপর বাড়তি খরচের দায় চাপিয়ে দেওয়া অবস্থা থেকে সরে আসার প্রয়োজন আছে।

গোলাম মোয়াজ্জেম আরও বলেন, এক বছর আগেও অর্থনীতির সমস্যা বলতে আমরা সামষ্টিক বা ব্যষ্টিক পর্যায়ের ঝুঁকির কথা বলেছি। এটি এখন ব্যক্তি পর্যায়ে বিস্তৃত হয়েছে। ফলে এই বাড়তি ঝুকি এ সময়ের বড় সমস্যা। এটা আরও বিস্তৃত ও গভীর হয়েছে। এটা উত্তরোত্তর বাড়বে এবং শুধু সামষ্টিক বা ব্যস্টিক পর্যায়ে থাকবে না, ব্যক্তি পর্যায়ে বিস্তৃত হবে।

তিনি বলেন, বাজার ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। বাজার হিসাবে যে ভূমিকা পালন করার দরকার তার প্রক্রিয়া দ্রুত দুর্বল হচ্ছে। কোনো মেকানিজমই কাজ করছে না। যেটা জটিল হচ্ছে, বড়রা ছোট্টদের খেয়ে ফেলছে। বাজারে ক্রমশই ছোটরা আরও ছোট্ট হচ্ছে। বড়দের প্রভাব এখন অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বাড়ছে।

সরকার আইএমএফের শর্তাদির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে চাচ্ছে উল্লেখ করে গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, এই শর্ত ও সংশ্লিষ্ট পদক্ষেপের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকে বর্তমান সংকট থেকে উত্তরণের জন্য যথেষ্ট হবে না। এ ক্ষেত্রে আইএমএফ-এর শর্তের বাইরে গিয়েও বিভিন্ন রকম কার্যক্রম নেওয়ার প্রয়োজন।

বড় বড় খাতগুলোতে শ্রমিক ও কর্মচারীদের বিশেষ ইনক্রিমেন্টের সুপারিশ করে উল্লেখ করে সিপিডির এই গবেষক বলেন, নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। বেড়েছে জীবনযাত্রার ব্যয়। এক বছরের ব্যবধানে ২৫ শতাংশ দাম বেড়েছে। এতে শ্রমজীবী মানুষের জীবনযাত্রার কষ্ট বেড়েছে।

মূল প্রবন্ধে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ব্যাংকের অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে ব্যাংক কমিশন গঠনের প্রয়োজন। সেই কমিশন ব্যাংকের ভেতরে কী হচ্ছে, তথ্য বের করে এনে সমস্যা নিরূপণের উদ্যোগ নেবে।

ব্যাংক পরিচালন কার্যক্রমে নৈতিকতা ও আপ টু মার্ক মানদণ্ড অনুসরণ করতে হবে, যার মাধ্যম সুশাসন প্রতিষ্ঠা, আইনি দুর্বল দিকগুলোকে শক্তিশালী করার সুপারিশ করেছে সিপিডি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংস্কার, আদায় কার্যক্রম অনলাইন ভিত্তিক করার পরামর্শও দেওয়া হয়।

যাদের টাকা আছে তাদের পকেটে সাধারণ মানুষের টাকা জমা হচ্ছে। সুশাসন না থাকা, দুর্নীতির নানা কারণে এটা হচ্ছে। এসব বিষয় মাথায় রেখে বাজেট প্রণনয়নের সুপারিশ করেন সিপিপি নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

রেকর্ড দাম বৃদ্ধির পর চার দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম দুই দফা কমে আবার বাড়ানো হয়েছে। তাতে সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা বাড়ছে। এর ফলে ভালো মানের ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহসভাপতি এমএ হান্নান আজাদ এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ শুক্রবার (২৪ মার্চ) থেকে সারা দেশে নতুন দর কার্যকর হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে।

এর আগে বুধবার সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম কমানো হয় ১ হাজার ১৬৭ টাকা। এতে প্রতি ভরি সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনা ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

তার আগে মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়ে বুধবার ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়। অর্থাৎ দুই দিনে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা কমানো হয়।

তারও আগে, ১৮ মার্চ এক লাফে সব থেকে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম হয় ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। দেশের বাজারে এর আগে কখনো সোনার এতো বাড়েনি।

নতুন দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৭৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা করা হয়েছে।

সোনার দাম বাড়লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপা ১ হাজার ৫০ টাকা ভরি বিক্রি হচ্ছে।

খামার পর্যায়ে ব্রয়লারের কেজি ১৯০-১৯৫ টাকা নির্ধারণ
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

মুরগির খামার পর্যায়ে দাম ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকা নির্ধারণ করেছে চার কোম্পানি। আগামীকাল থেকে কাজী ফার্মস, প্যারাগন পোল্ট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, আফতাব বহুমুখী ফার্মস ও সিপি বাংলাদেশের খামার পর্যায়ে এ দামে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হবে। তবে ভোক্তা পর্যায়ে মুরগির দাম কতো হবে সেটা নির্ধারণ হয়নি।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) অযৌক্তিক দামে বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি করায় চার কোম্পানিকে তলব করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এরপর কোম্পানিগুলো খামার পর্যায়ে নির্ধারিত এ দামে মুরগি বিক্রি করার প্রতিশ্রুতি দেন।

এর আগে কোম্পানিগুলো অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ব্রয়লার মুরগির অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। এরপর সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ নির্ধারিত দামের কথা জানিয়েছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

এ সময় তিনি বলেন, কোম্পানিগুলো আজ ২৩০ টাকায় খামার পর্যায়ে ব্রয়লার বিক্রি করেছে। কাল থেকে ১৯০-১৯৫ টাকায় বিক্রি করবে। আশা করছি ভোক্তা পর্যায়ে এখন দাম ৩০-৪০ টাকা কমবে।

তিনি বলেন, আজ ভোর রাতে গোয়েন্দা সংস্থা ও ভোক্তার কর্মকর্তারা আমাকে জানিয়েছেন সারাদেশের পাইকারিতে ২২০-২৩০ টাকায় ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে। সেটা হাত বদলে ২৬০ হচ্ছে খুচরায়।

সফিউজ্জামান বলেন, প্রতিটি ভোক্তা এখন মুরগির দাম নিয়ে সাফার করছে। আশা করছি এ পদক্ষেপের কারণে দুই-তিন দিনের মধ্যে মুরগির দাম কমে আসবে।

তিনি বলেন, আজ কোম্পানিগুলো আমাদের বলছে ফিডের দাম বাড়ার কারণে এখন উৎপাদন খরচ বেড়েছে। তবে আমরা এও বলছি মুরগির দাম কোনোভাবেই ২০০ টাকার বেশি যৌক্তিক নয়। কোনোভাবে ৫০-৬০ টাকা বাড়তি দাম কাম্য নয়।

আমরা কোম্পানিগুলোকে বলেছি, কোন খাতে সরকার বেশি ইন্টারাপ্ট করলে সমস্যা, আমরা আপনাদের সাপোর্ট দেবো। কিন্তু বাড়তি দাম মানবো না। তাই তারা দাম কমানোর বিষয়ে রাজি হয়েছে। এখন খামার পর্যায় থেকে দাম নির্ধারিত হবে। এরপর হাত বদলের দাম কতো বাড়ছে, সেটা আমরা দেখবো। গোয়েন্দা সংস্থা তদারকি করবে।

তিনি বলেন, এরপর কোনো সমস্যা হলে, সমাধান না হলে আমদানি উন্মুক্ত করে দেবো।

এসময় কাজী ফার্মস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং কাজী ফার্মসের কর্নধার কাজী জাহেদুল হাসান বলেন, অনেক ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে। এ জন্য ফার্মসে দাম নির্ধারণ করে দেব। এরপর বাইরে অনেক হাতবদল হয়। তারপর দাম কত হচ্ছে, সেটা ভোক্তা অধিদপ্তর দেখবে।

তিনি বলেন, সারাদেশে মুরগি উৎপাদনে ঘাড়তি হয়েছে। ৩০ বছরের ব্যবসায় এমন অবস্থা দেখিনি। সরবরাহ কম থাকার কারণে মুরগির দাম বাড়ছে।

তিনি বলেন, আমরা যে চার কোম্পানি আছি, সে নির্ধারিত দামে বিক্রি করবো। খাবারের দাম ও খরচ কমতে পারে, তখন সেটা আরও কমাবো।

সফিউজ্জামান বলেন, মার্কেট লিডাররা এ দাম নির্ধারণ করলো। বাজারে এর প্রভাব আসবে। আজ ২৩০ বিক্রি করেছে। ৪০ টাকা কমেছে। বাজারে এখন ভোক্তারা ৩০-৪০ টাকা কমে পাবে বলে আশা করি।

ভোক্তা অধিদপ্তর বলেছে, এর আগে গত ৯ মার্চ পোল্ট্রি মুরগি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে অধিদপ্তরের সভাকক্ষে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছিল। ওই সভায় পোল্ট্রি (ব্রয়লার) মুরগি উৎপাদন ব্যয় করপোরেট পর্যায়ে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা ও প্রান্তিক খামারি পর্যায়ে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা, খুচরা পর্যায়ে পোল্ট্রি (ব্রয়লার) মুরগির মূল্য ২০০ টাকার অধিক যৌক্তিক নয় বলে প্রতিষ্ঠানগুলো জানায়।

এরপর বর্তমানে অস্থিতিশীল হয়ে পড়েছে মুরগির বাজার। খুচরা পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগি ২৭০-২৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা যায়। পাশাপাশি কাপ্তান বাজারে পাইকারি পর্যায়ে ২৪৫ থেকে ২৫০ টাকা বিক্রয় করা হচ্ছে। এছাড়াও প্রতি কেজি সিলেটে ২২৬ টাকা, কুমিল্লায় ২২৪ টাকা, হবিগঞ্জে ২২১ টাকা, নরসিংদীতে ২২০ টাকা, টাঙ্গাইলে ২১৮ টাকা, ময়মনসিংহ ও গাজীপুরে ২১৫ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা যায় ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারককালে।

গত ৯ মার্চ যৌক্তিক মূল্যে পোল্ট্রি (ব্রয়লার মুরগি) বিক্রয় করবেন বলে ভোক্তা অধিদপ্তরের প্রতিশ্রুতি দিলেও ব্যবসায়ীরা সেটা করেনি। বরং আরও অধিকমূল্যে তা বিক্রি হচ্ছে, যা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ২১ (খ) ধারা অনুযায়ী ভোক্তা- অধিকারবিরোধী অপরাধ। সেজন্য বৃহস্পতিবার মুরগির অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধির বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

টিসিবির জন্য ৮ হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য তুরস্কের পর এবার ভারত থেকে আট হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৭২ কোটি ৯১ লাখ ২০ হাজার টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।  

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান সাংবাদিকদের বলেন, আজ অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সপ্তম ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ১১তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদনের জন্য একটি ও ক্রয় কমিটির অনুমোদনের জন্য সাতটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়েছে। ক্রয়ের প্রস্তাবনাগুলোর মধ্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের দুটি, কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি, শিল্প মন্ত্রণালয়ের একটি, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের একটি, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের একটি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি প্রস্তাবনা ছিল। ক্রয় কমিটির অনুমোদিত সাতটি প্রস্তাবে মোট অর্থের পরিমাণ এক হাজার ২৯৬ কোটি ৭৫ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬০ টাকা। মোট অর্থায়নের মধ্যে জিওবি থেকে ব্যয় হবে ৭১১ কোটি ২০ লাখ ৩৮ হাজার ২৫৮ টাকা এবং দেশীয় ব্যাংক, এডিবি ও বিশ্বব্যাংক ঋণ ৫৮৫ কোটি ৫৫ লাখ ৪৫ হাজার ৫০২ টাকা।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন টিসিবি কর্তৃক ভারতের উমা এক্সপো প্রাইভেট লিমিটেডের (স্থানীয় এজেন্ট: ফিউচার ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড, ঢাকা) কাছ থেকে আট হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল ৭২ কোটি ৯১ লাখ ২০ হাজার টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এর আগে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি তুরস্কের আরবিল বাকলিয়াত হুবুবাত সান্তিক কোম্পানি থেকে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ৭৩ কোটি ৪৪ লাখ ৪৮ হাজার টাকায় আট হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।  

তার আগে গত ৮ ফেব্রুয়ারি তুরস্কের আরবিল বাকলিয়াত হুবুবাত সান্তিক থেকে ৭৩ কোটি ২৮ লাখ টাকায় আট হাজার টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।

এছাড়া গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে তুরস্কের আরবিল বাকলিয়াত হুবুবাত সান্তিক এএস থেকে ৮১ কোটি ৫৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকায় ৮ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।  

ফ্যামিলি বা পরিবার কার্ডের আওতায় একজন কার্ডধারীর কাছে সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করছে টিসিবি। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬৫ টাকা ও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। তবে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে শুধু সিটি করপোরেশন এলাকা ও টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয় সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোয়।

এবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি কিনছে সরকার
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

জাপান ও সুইজারল্যান্ডের পর এবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দেশটি থেকে এক কার্গো বা ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানি করা হবে। এতে খরচ হবে প্রায় ৫৭৯ কোটি টাকা।  

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।  

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান সাংবাদিকদের জানান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলা কর্তৃক যুক্তরাষ্ট্রের এক্সিলারেট এনার্জি এলপি থেকে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয় ৫৭৮ কোটি ৬৫ লাখ ২৫ হাজার ১২২ টাকা।  

এর আগে গত ৯ মার্চ অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় সুইজারল্যান্ডের টোটাল ইঞ্জিনিয়ারিং গ্যাস অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড থেকে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয় ৬১৮ কোটি ২১ লাখ ১৯ হাজার ৪১৯ টাকা। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার মাধ্যমে এ এলএনজি আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।  

তার আগে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি জাপানের জেরা কোম্পানি থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। সে সময় ব্যয় ধরা হয় ৬৯০ কোটি ৪২ লাখ ৯ হাজার ৩১২ টাকা। মাস্টার সেল অ্যান্ড পার্চেজ অ্যাগ্রিমেন্ট বা মিলিত বিক্রয়-ক্রয় চুক্তিতে (এমএসপিএ) স্বাক্ষর করা প্রতিষ্ঠান থেকে কোটেশন সংগ্রহ করে ওই এলএনজি আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানিতে খরচ ধরা হয় ১৬ দশমিক ৫০ ডলার।  

এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়া সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় স্পট মার্কেট থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। মাস্টার সেল অ্যান্ড পার্চেজ অ্যাগ্রিমেন্ট বা মিলিত বিক্রয়-ক্রয় চুক্তিতে (এমএসপিএ) স্বাক্ষর করা প্রতিষ্ঠান থেকে কোটেশন সংগ্রহ করে ওই এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।  

তার আগে ২০২১ সালের ২৩ জুন অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় চার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মাস্টার সেল অ্যান্ড পার্চেজ অ্যাগ্রিমেন্ট বা মিলিত বিক্রয়-ক্রয় চুক্তির অনুমোদন দেওয়া হয়। পেট্রোবাংলা খোলাবাজার থেকে সর্বশেষ এলএনজি কিনেছিল গত বছরের মে মাসে। তখন প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম পড়েছিল ২৬ ডলার ৪ সেন্ট। এরপর আর এলএমজি আমদানি করা হয়নি।

জানা গেছে, এলএনজি আমদানির জন্য বেশ কিছু দেশের সঙ্গে সরকারের দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি রয়েছে। কিন্তু সরকার খুব সংক্ষিপ্ত সময়ে এলএনজি আমদানি করতে চায়। এজন্য ২০১৯ সালে খোলা বাজার থেকে এলএনজি আমদানির লক্ষ্যে এমএসপিএ পরিকল্পনা নেওয়া হয়। তারই অংশ হিসেবে ২০২১ সালে জাপান, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য ও দুবাই এ চার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মাস্টার সেল অ্যান্ড পার্চেজ অ্যাগ্রিমেন্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, দেশে দৈনিক প্রায় ৪০০ কোটি ঘনফুট গ্যাস চাহিদার বিপরীতে বর্তমানে কম-বেশি ২৭০ কোটি ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৪০-৪২ কোটি ঘনফুট এলএনজি থেকে রূপান্তরিত গ্যাস। তবে দেশে দৈনিক ১০০ কোটি ঘনফুট এলএনজি রূপান্তরের সক্ষমতা রয়েছে। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত স্পট মার্কেট থেকে দেশে ২৯ কার্গো এলএনজি আমদানি করা হয়েছে।

স্বর্ণের দাম আরও কমলো
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক:

আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি স্বর্ণের দাম কমায় দেশের বাজারেও দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস। আজ নতুন নির্ধারিত দামে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকা। সেই হিসাবে ভরিতে কমলো ১১৬৬ টাকা। আজ দেশে প্রতিভারি স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছিল ৯৭ হাজার ৬২৭ টাকায়

বুধবার (২২ মার্চ) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) স্বর্ণের এ নতুন দাম নির্ধারণ করে দেয়। বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আগামীকাল ২৩ মার্চ থেকে নতুন দাম কার্যকর করা হবে।

এর আগে মঙ্গলবার (২১ মার্চ) সন্ধ্যায় ৯৭ হাজার ৬২৭ টাকা স্বর্ণের নতুন দাম ঘোষণা দেয় বাজুস।

এর আগে দেশের েইতিহাসে স্বর্ণে রেকর্ড পরিমাণ ৭ হাজার টাকা ভরিতে বৃদ্ধি করে বাজুস। এতে প্রতিভরি স্বর্ণের দাম দাড়ায় ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা।

বাংলাদেশ-ভুটানের মধ্যে যুগান্তকারী ট্রানজিট চুক্তি সই
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে যুগান্তকারী ট্রানজিট চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো। আজ বুধবার (২২ মার্চ) ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে ‘প্রটোকল অব দ্য এগ্রিমেন্ট অন দ্য মুভমেন্ট অব ট্রাফিক ইন ট্রানজিট বিটুইন বাংলাদেশ অ্যান্ড ভুটান’ এই শিরোনামে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

চুক্তি স্বাক্ষর শেষে শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানান, এই চুক্তির ফলে উভয় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য আরও সহজতর হবে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এ চুক্তির আওতায় ভুটান ট্রানজিট সুবিধা পেতে যাচ্ছে। যার ফলে দেশটি আমদানি-রপ্তানির প্রয়োজনে বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে পারবে। এমনকি দেশটি জল, স্থল, রেলপথ, বিমান পরিষেবাসহ সমুদ্রবন্দর, স্থলবন্দর ও বিমানবন্দর ব্যবহারের সুযোগও পাবে।

তৃতীয় দেশে রপ্তানির জন্য ট্রানজিট সুবিধার আওতায় ভুটানের গাড়িগুলো পণ্য নিয়ে বাংলাদেশের সড়ক, রেল ও নৌপথ ব্যবহার করে বিমান ও সমুদ্রবন্দরে যাবে। এরপর এসব পণ্য বিশ্বের নানা দেশে পাঠানো হবে। বাংলাদেশের ওই একই অবকাঠামো ব্যবহার করে আবার আমদানি করা পণ্য ভুটানে পরিবহন হবে।

এক্ষেত্রে সমুদ্রপথে পণ্য পরিবহনের জন্য চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করবে ভুটান। এছাড়া আকাশপথে পণ্য পরিবহনের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহারের সুযোগ আছে। এসব বন্দরের সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে এমন সড়ক, রেলপথ ও নৌপথ খসড়া প্রটোকলে যুক্ত রয়েছে।

খসড়া প্রটোকল অনুযায়ী সড়কপথে পণ্য পরিবহনের জন্য বাছাইকৃত রুটগুলো (ভুটান থেকে পণ্য নিয়ে)-  
১. সামসি-গোমটু-ফুয়েন্টসলিং-গেলেপু-বুড়িমারি-রংপুর-বগুড়া-হাটিকুমরুল-ঢাকা-চট্টগ্রাম
২. ফুলবাড়ি-বাংলাবান্ধা-রংপুর-বগুড়া-হাটিকুমরুল-ঢাকা-চট্টগ্রাম
৩. গেলেপু-তামাবিল-সিলেট-ঢাকা
৪. গেলেপু-সামদ্রুপ-জংখর-তামাবিল-সিলেট-সরাইল-ঢাকা-বেনাপোল এবং
৫. সামসি-গোমটু-ফুয়েন্টসলিং-গেলেপু-নাকুগাঁও নালিতাবাড়ী-ময়মনসিং-ঢাকা।

সড়কপথে এই পাঁচটি রুট ছাড়াও রেলপথে পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের অবকাঠামো সুবিধা ব্যবহার করে আমদানি-রপ্তানির জন্য আরও দুটি রেলরুট যুক্ত করা হয়েছে খসড়া প্রটোকলে।

এই রুটগুলো হচ্ছে-   
১. সামসি-গোমটু-ফুয়েন্টসলিং-গেলেপু-চিলাহাটি-সৈয়দপুর-পার্বতীপুর-সান্তাহার-ঈশ্বরদী-ভেড়ামারা-যশোর-নওয়াপাড়া-খুলনা-মোংলা
২. চট্টগ্রাম-লাকসাম-কুমিল্লা-আখাউড়া-ঢাকা-সিরাজগঞ্জ-বগুড়া-লালমনিরহাট-বুড়িমারি-সামসি-গোমটু-ফুয়েন্টসলিং-গেলেপু

সংশ্লিষ্টরা জানান, সমুদ্রপথে বাণিজ্যের জন্য চট্টগ্রাম ও মোংলা সমুদ্রবন্দর এবং আকাশপথে পণ্য পরিবহনের জন্য ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সঙ্গে সংযোগ রেখে এই রুটগুলো প্রটোকলে যুক্ত করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অবকাঠামো ব্যবহার করে ভুটান যাতে কলকাতার সমুদ্র ও বিমানবন্দর ব্যবহার করে পণ্য আমদানি-রপ্তানি করতে পারে প্রটোকলে সেই সুবিধাও রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে তিন নম্বর রুটে ভুটানের গেলেপু থেকে সিলেটের তামাবিল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে ঢাকা হয়ে পদ্মা সেতু ব্যবহার করে বেনাপোল দিয়ে কলকাতায় যেতে পারবে ভুটানের পণ্য। একই পথে আবার কলকাতা থেকেও আমদানিকৃত পণ্য ভুটানে পরিবহনের সুযোগ থাকছে।

পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর মধ্যে ভারত ট্রানজিট সুবিধায় বাংলাদেশের কিছু অবকাঠামো ব্যবহার করছে। দ্বিতীয় রাষ্ট্র হিসেবে ভুটান সেই সুবিধা পেতে যাচ্ছে।

এদিকে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে দুই দিনের বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের বৈঠক হয়। দুই দিনব্যাপী বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ ২০ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের এবং ভুটানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব দাশো কর্মা শেরিং ৯ সদস্যের ভুটানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন।

`ব্রয়লার মুরগির কেজি ২০০ টাকার বেশি হওয়া অযৌক্তিক`
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ব্রয়লার মুরগির দাম ভোক্তা পর্যায়ে কেজিতে ২০০ টাকার বেশি হওয়ার যৌক্তিক কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান। আজ বুধবার আসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে রাজধানীর নিউমার্কেটের বনলতা মার্কেট কাঁচাবাজারে তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি একথা জানান।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের ডিজি বলেন, ব্রয়লার মুরগি নিয়ে আমরা কাজ করেছি। আমাদের পর্যবেক্ষণ হলো, ব্রয়লার মুরগির দাম ভোক্তা পর্যায়ে কেজিতে ২০০ টাকার উপর হওয়ার কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।
যারা দায়িত্বশীল রয়েছেন, তারা ভোক্তাদের কষ্ট লাঘবের জন্য বিষয়টি দেখবেন সেই প্রত্যাশা করবো।

ভোক্তা অধিদফতরের ডিজি আরও বলেন, রমজান মাসে যেসব কারণে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যায় সেটি আমরা শনাক্ত করেছি। কিছু ব্যবসায়ী রমজানের অজুহাতে দাম বাড়ানোর কারসাজি করেন। এবার রমজানে তারা যাতে এটি করতে না পারে, সেজন্য বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি, এফবিসিসিআই ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর যৌথভাবে কাজ করছি।

তিনি আরও বলেন, এবার রমজানে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে যাতে ব্যবসায়ীরা কারসাজি করতে না পারে, সেজন্য বাজার কমিটিগুলোকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারপরও দেশের কোনো বাজারে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে যদি অস্থিরতা সৃষ্টি হয়, তাহলে এর জন্য বাজার কমিটি দায়ী থাকবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেব।  

এ. এইচ. এম সফিকুজ্জামান আরও বলেন, বাজারে পণ্যের কোনো ঘাটতি নেই৷ দামও স্থিতিশীল পর্যায়ে রয়েছে। এমনকি দুই একটি পণ্যের দাম কমেছেও। তাই ভোক্তাদের পণ্যের সরবরাহ ও দাম নিয়ে অস্থির হওয়ার প্রয়োজন নেই। আপনারা বাজরে হুমড়ি খেয়ে পড়বেন না। আপনারা তিন দিন বা সাত দিনের পণ্যে একসঙ্গে কিনেন। কিন্তু পুরো রমজানের বাজার একসঙ্গে করে বাজার অস্থির করবেন না।

এবারের রমজান যাতে সবাই স্বস্তিতে পার করতে পারে সেই প্রত্যাশা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের ডিজি।  

উল্লেখ্য, নিউমার্কেটের বনলতা মার্কেট কাঁচাবাজারে আজ (বুধবার) প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ টাকা। যা দোকানিরা ২৫০ টাকা কেজি দরে কিনে এনেছেন। এছাড়া ৩০০ টাকায় কিনে আনা লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকায় এবং ৩৬০ টাকায় কিনে আনা কক মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকায়।

ইউরোপীয় তৈরি পোশাক আমদানিকারকদের প্রথম পছন্দ বাংলাদেশ :পরিবেশমন্ত্রী
                                  

স্বাধীন বাংলা রিপোর্ট :

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, ইউরোপীয় তৈরি পোশাক আমদানিকারকদের জন্য ন্যায্য মূল্যে মানসম্পন্ন পোশাক আমদানির জন্য বাংলাদেশই প্রথম পছন্দ। গত বছর বাংলাদেশ পশ্চিমা দেশগুলোতে এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের সফটওয়্যার রপ্তানি করেছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতি। মহামারী সত্ত্বেও, আমাদের অর্থনীতি গত অর্থবছরে ৭ দশমিক ১ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেতে সক্ষম হয়েছে। মাথাপিছু জিডিপি এখন ২৮৪০ইউএস ডলার, এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে চারগুণ বেশি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার বিকেলে ক্রাউন প্লাজা হোটেল, ওরেস্টেড, কোপেনহেগেন, ডেনমার্কে ডেনমার্কে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জনগণের মুক্তি এবং নিপীড়িতদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তার সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এবং তার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ভস্ম থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করেছেন। বাংলাদেশের জনগণ এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছে।

শাহাব উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ ও ডেনমার্ক গত বছর কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি করেছে। ডেনমার্ক বাংলাদেশের একটি প্রধান উন্নয়ন অংশীদার কারণ এটি বিভিন্ন খাতে প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মূল্যবান সহায়তা প্রদান করে চলেছে। ডেনমার্ক এখন বাংলাদেশ থেকে রপ্তানির বৃহত্তম গন্তব্যগুলির মধ্যে একটি, এবং এটি সন্তোষজনক যে গত অর্থবছরে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করেছে।

ডেনমার্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এ কে এম শহীদুল করিম, ডেনমার্কের স্টেট সেক্রেটারি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি লোটে ম্যাচন, কূটনৈতিক কোরের সদস্যরা এবং ডেনমার্কে বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

স্বর্ণের দাম কমেছে
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কিছুটা কমেছে। রেকর্ড দাম বৃদ্ধির তিনদিনের মাথায় এ দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন -বাজুস।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং এর এক বৈঠকে দাম কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এরপর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের মূল্য কমানোর বিষয়ে ঘোষণা দেয় বাজুস।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাঁকা স্বর্ণ) দাম কমায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস। বুধবার (২২ মার্চ) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে। নতুন নির্ধারিত দামে সব থেকে ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা করা হয়েছে।

গত ১৮ মার্চ এক লাফে সব থেকে ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা করা হয়। দেশের বাজারে এটাই ছিলো স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম।  ১৯ মার্চ থেকে সোনার সেই দাম কার্যকর হয়।

রোজায় চেক নিষ্পত্তির নতুন সময় জানালো কেন্দ্রীয় ব্যাংক
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক :

আসন্ন রোজায় ব্যাংকিং সেবা নিরবচ্ছিন্ন রাখতে আন্তঃব্যাংক চেক নিষ্পত্তির নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (২০ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যরত সকল ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সমবায় ব্যাংক লিমিটেডে পাঠিয়েছে।

নির্দেশনা অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংকে স্থাপিত রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস), স্বয়ংক্রিয় চেক নিকাশ ঘর বা বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউজ (বিএসিএইচ) এবং বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন)- এ তিন প্লাটফর্মের কার্যক্রম রমজানে নতুন সময়সূচি অনুযায়ী চালু থাকবে।

নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, বড় অঙ্কের চেক ক্লিয়ারিংয়ের জন্য বেলা ১১টার মধ্যে পাঠাতে হবে। এসব চেক বেলা দেড়টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। আর যে কোনো রেগুলার চেক বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে ক্লিয়ারিং হাউজে পাঠাতে হবে। এসব চেক বিকেল ৩টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে।

এছাড়া আরটিজিএসের গ্রাহক লেনদেন হবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। কাস্টমস ডিউটি ই-পেমেন্ট ৯টা ৩০ থেকে ৩টা ৩০ মিনিট এবং আন্তঃব্যাংক লেনদেন আরটিজিএসের মাধ্যমে সকাল ৯টা ৩০ থেকে বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট  পর্যন্ত পরিশোধ করা যাব।

এসব সেবার মাধ্যমে সাধারণত এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বা অন্য ব্যাংকের গ্রাহককে অর্থ পরিশোধ বা স্বয়ংক্রিয় চেক নিষ্পত্তি করা হয়।

রোজার পর আবারও আগের নিয়মেই চেক নিষ্পত্তির কার্যক্রম চলবে।


   Page 1 of 33
     অর্থ-বাণিজ্য
পাঁচদিনে ব্রয়লার মুরগির দাম কমল ৯০ টাকা
.............................................................................................
ব্যাংকে এক পরিবারের তিনজনের বেশি নয়: মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদন
.............................................................................................
পোশাক কারখানায় ঈদের ছুটি ২১ এপ্রিল থেকে
.............................................................................................
গবেষক, শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবীদের কাজের সমন্বয় থাকা জরুরি: প্রতিমন্ত্রী
.............................................................................................
ড্রেজারসহ যন্ত্রপাতি ক্রয়ে বিআইডব্লিউটিএকে ভ্যাট সুবিধা
.............................................................................................
বিদ্যুৎ খাতে অব্যবস্থাপনার দায় জনগণকে নিতে হচ্ছে: সিপিডি
.............................................................................................
সোনার ভরি ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা
.............................................................................................
খামার পর্যায়ে ব্রয়লারের কেজি ১৯০-১৯৫ টাকা নির্ধারণ
.............................................................................................
টিসিবির জন্য ৮ হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
.............................................................................................
এবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি কিনছে সরকার
.............................................................................................
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
.............................................................................................
বাংলাদেশ-ভুটানের মধ্যে যুগান্তকারী ট্রানজিট চুক্তি সই
.............................................................................................
`ব্রয়লার মুরগির কেজি ২০০ টাকার বেশি হওয়া অযৌক্তিক`
.............................................................................................
ইউরোপীয় তৈরি পোশাক আমদানিকারকদের প্রথম পছন্দ বাংলাদেশ :পরিবেশমন্ত্রী
.............................................................................................
স্বর্ণের দাম কমেছে
.............................................................................................
রোজায় চেক নিষ্পত্তির নতুন সময় জানালো কেন্দ্রীয় ব্যাংক
.............................................................................................
লিডল’কে বাংলাদেশে ব্যবসা বাড়ানোর অনুরোধ বিজিএমইএ’র
.............................................................................................
রমজানে ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময় নির্ধারণ
.............................................................................................
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগের ধারা অব্যাহত থাকবে: পিটার হাস
.............................................................................................
কাল থেকে বন্ধ হচ্ছে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি, দাম বাড়ার আশঙ্কা
.............................................................................................
বিনিয়োগের পরিবেশ না থাকায় মানি লন্ডারিং হচ্ছে: মসিউর
.............................................................................................
ভারত থেকে পাইপলাইনে ডিজেল আসবে, অনুমতি দিল এনবিআর
.............................................................................................
২০৪০ এর আগে ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পৌঁছাবে বাংলাদেশ
.............................................................................................
রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: টিপু মুনশি
.............................................................................................
রাতের ব্যবধানে বেড়ে গেল ব্রয়লার মুরগির দাম!
.............................................................................................
মুরগির বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে সিন্ডিকেট: ক্যাব
.............................................................................................
১০০ টাকায় খেজুর, পঞ্চাশে ছোলা বিক্রি শুরু
.............................................................................................
টিসিবির জন্য ২৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
.............................................................................................
টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডের সংখ্যা বাড়ানো হবে : বাণিজ্যমন্ত্রী
.............................................................................................
রমজান উপলক্ষে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু কাল
.............................................................................................
৬০ টাকায় চিনি, ৭০ টাকা কেজিতে মশুর ডাল বিক্রি করবে টিসিবি
.............................................................................................
দেশের বাজারে বাড়তে পারে স্বর্ণের দাম
.............................................................................................
ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতির যাত্রা ত্বরান্বিত করার লক্ষ্য
.............................................................................................
সাত মাসে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
.............................................................................................
৮ মাসে পোশাক খাতে ৩ হাজার ১৩৬ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি
.............................................................................................
গার্মেন্টস কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা সবচেয়ে জরুরী: বিজিএমইএ সভাপতি
.............................................................................................
৩০ টাকায় চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার: খাদ্যমন্ত্রী
.............................................................................................
রফতানি আয়ে ডলারের দাম বেড়ে ১০৪ টাকা
.............................................................................................
কর্পোরেট করের সুবিধা পাচ্ছে না বড় কোম্পানিগুলো: এমসিসিআই
.............................................................................................
রিজার্ভের ওপর চাপ কমেছে, স্বাভাবিক হচ্ছে অর্থনীতি: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
.............................................................................................
ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এলো ১৬ হাজার ৭০৪ কোটি টাকা
.............................................................................................
স্বর্ণের দাম বিশ্ববাজারে কমলেও আভাস নেই দেশে
.............................................................................................
৬ মাসে টাকার মান কমেছে ১১ দশমিক ৩ শতাংশ
.............................................................................................
রপ্তানি আয় দেশে আনার সুযোগ দ্বিগুণ হলো
.............................................................................................
দেশ থেকে ১১ মাসে ২১.১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পোশাক আমদানি করেছে ইউ
.............................................................................................
৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার
.............................................................................................
১ কোটি ৬০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
.............................................................................................
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
.............................................................................................
১০০০ টাকার নতুন নোট বাজারে আসছে কাল
.............................................................................................
টিসিবির জন্য ২৬৫ কোটি টাকার তেল-ডাল কিনবে সরকার
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
    2015 @ All Right Reserved By dailyswadhinbangla.com

Developed By: Dynamic Solution IT